Skip to Content
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুর্নীতি ও দুঃশাসন

Price:

1,100.00 ৳


Atomic Habits by James Clear
Atomic Habits by James Clear
1,798.00 ৳
1,798.00 ৳
Hercule Poirot : The Complete Short Stories
Hercule Poirot : The Complete Short Stories
2,100.00 ৳
2,100.00 ৳

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুর্নীতি ও দুঃশাসন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/2506/image_1920?unique=20d6fc2

1,100.00 ৳ 1100.0 BDT 1,100.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুর্নীতি ও দুঃশাসন’ দেশ-বিদেশের গণমাধ্যম এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত কমিশনের ‘শ্বেতপত্রে’ বাংলা ও ইংরেজিতে প্রকাশিত খুনি শেখ হাসিনার অপশাসন, অনিয়ম, দুর্নীতির তথ্য ও বিশ্লেষণের সংকলন। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের আগেই সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও এনবিআর পরিচালক মতিউর রহমানের দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমে চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশিত হয়। এমনকি কাতারভিত্তিক মিডিয়া আল জাজিরা ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ ডকুমেন্টারিটিতে জেনারেল আজিজের দুর্নীতির অনেক খবর প্রকাশ করে। আসলে হাসিনা দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। তার জনৈক পিয়নের ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়ার ঘটনা তিনি নিজেই সর্বসমক্ষে প্রকাশ করেছিলেন। শেখ হাসিনার ভুলের মাসুল দিতে হচ্ছে বর্তমান প্রজন্মকে। খুনি শেখ হাসিনা জবাবদিহির ঊর্ধ্বে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ আত্মসাৎ ও অর্থপাচারসহ নানা রকমের দুর্বৃত্তায়নের যে শৃঙ্খল গড়ে তুলেছিলেন তারই বাস্তবতাকে দুঃশাসন হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। গ্রন্থে সন্নিবেশিত প্রকাশিত সংবাদগুলো পাঠ করলে দেখা যায়, দুর্নীতি মোকাবেলার চেষ্টাকে পরিহাসে পরিণত করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে রাজনৈতিক ক্ষমতা প্রাধান্য পেয়েছিল, ঘুষ লেনদেন ছিল অনেকটাই অপেন সিক্রেট। ফলে বিচার-বহিভর্‚ত হত্যা, গুম, মামলা-হামলা দিয়ে যে ভয়ের সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয়েছিল তা ছিল দুর্নীতির অনুগামী। সর্বত্রই অনিয়ম, অরাজকতা, বাক-স্বাধীনতা হরণ আর বিরোধীদের দমানোর জন্য পুলিশ, র‍্যাব, আর্মিকে ব্যবহার করা ছিল নিষ্ঠুর শাসকের অন্যতম হেজিমনি। ‘শেখ হাসিনা দুর্নীতিবাজ ও অগণতান্ত্রিক’ - বিএনপি’র তরফ থেকে এই মন্তব্য ছিল ২০২৪ সালের ৬ জানুয়ারি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে সেদিন বিএনপি দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছিল। একসময় আদালতের বিচারকরা শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘রঙ হেডেড’। আমরা তাকে বলি ‘Predator’। যে কিনা ম মানুষের খুলিতে জীবিত মানুষের রক্ত ও মগজ খায়। যে হত্যার মধ্যে আনন্দ খুঁজে পায়। হাসিনার হিংস্র মনোভাবকে আগামী প্রজন্ম ঘৃণার সঙ্গে স্মরণ করবে। ২০০৯ সাল থেকেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দুর্নীতিতে জড়িত; ২০২৪ সালে এসে গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বলা যায়, তারা আপাদমস্তক অপশাসন ও দুর্নীতিতে নিমজ্জিত ছিল। গত ১৬ বছর কেবল নয় অতীতে শেখ মুজিবের আমল (১৯৭২-১৯৭৫) এবং ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল অবধি মহাজোট সরকারের দুর্নীতি ও দুঃশাসনের সামগ্রিক চিত্র উপস্থাপনের প্রয়াসও প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলামের বর্তমান গ্রন্থে লক্ষণীয়।

প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম

প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম পারিবারিকভাবে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলামের জন্ম কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলায় । পিতা: শহীদ ফজলুল হক। মাতা: জহুরা ফজল। তাঁর শহীদ পিতা ভেড়ামারার মোকারিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন। উত্তরসূরি হিসেবে সাইফুল ইসলামের মেজো ভাই রফিকুল ইসলাম শ্যামল দীর্ঘকাল জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে একই ইউনিয়নে দায়িত্ব পালন করেন। বৈরী ও প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও ড. সাইফুল ইসলাম ছাত্রজীবন থেকেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত হন। ছাত্রজীবনে সাইফুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত হল শাখার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, সহ-সভাপতি ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালে জাকসুর শেষ নির্বাচনে হল সংসদে বিপুল ভোটে সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) নির্বাচিত হন। ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ঐক্য পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক পদে সফলভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ২০১২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদ সাদা দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়া-২ সংসদীয় আসনে (মিরপুর- ভেড়ামারা) বিএনপি'র রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ছিলেন। বিগত সময়ে ফ্যাসিস্ট সরকার বিরোধী আন্দোলনে মিছিল-মিটিং সভা-সমিতিতে বক্তৃতা দেওয়ার বাইরেও শেখ হাসিনার জেল- জুলুম নির্যাতনের ভয় উপেক্ষা করে সর্বদা জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষে কাজ করেছেন । কুষ্টিয়া-২ আসনে জননন্দিত এই ব্যক্তিত্ব গণমানুষের মাঝে পরিচ্ছন্ন, সৎ, সাহসী ও নির্ভীক নেতা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। মাটি ও মানুষের পক্ষে কাজ করে এই বিশিষ্ট ব্যক্তি হয়ে উঠেছেন জনগণের নেতা। উচ্চশিক্ষিত ও নিরহংকারী মানুষটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যথার্থ সম্পদ। দলের অকুতোভয় সৈনিক হওয়ার কারণে ড. সাইফুল ইসলাম ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ফ্যাসিস্ট সরকার দ্বারা নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবু গত ১৬ বছরে তাঁর বলিষ্ঠ ও নির্ভীক কণ্ঠস্বর ফ্যাসিবাদ বিরোধিতায় সোচ্চার ছিল। সার্বক্ষণিক।

Title

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুর্নীতি ও দুঃশাসন

Author

প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম

Publisher

Shova Prakash

Number of Pages

510

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Politics
  • First Published

    FEB 2025

    ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দুর্নীতি ও দুঃশাসন’ দেশ-বিদেশের গণমাধ্যম এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত কমিশনের ‘শ্বেতপত্রে’ বাংলা ও ইংরেজিতে প্রকাশিত খুনি শেখ হাসিনার অপশাসন, অনিয়ম, দুর্নীতির তথ্য ও বিশ্লেষণের সংকলন। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের আগেই সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও এনবিআর পরিচালক মতিউর রহমানের দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমে চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশিত হয়। এমনকি কাতারভিত্তিক মিডিয়া আল জাজিরা ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ ডকুমেন্টারিটিতে জেনারেল আজিজের দুর্নীতির অনেক খবর প্রকাশ করে। আসলে হাসিনা দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। তার জনৈক পিয়নের ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়ার ঘটনা তিনি নিজেই সর্বসমক্ষে প্রকাশ করেছিলেন। শেখ হাসিনার ভুলের মাসুল দিতে হচ্ছে বর্তমান প্রজন্মকে। খুনি শেখ হাসিনা জবাবদিহির ঊর্ধ্বে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ আত্মসাৎ ও অর্থপাচারসহ নানা রকমের দুর্বৃত্তায়নের যে শৃঙ্খল গড়ে তুলেছিলেন তারই বাস্তবতাকে দুঃশাসন হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। গ্রন্থে সন্নিবেশিত প্রকাশিত সংবাদগুলো পাঠ করলে দেখা যায়, দুর্নীতি মোকাবেলার চেষ্টাকে পরিহাসে পরিণত করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে রাজনৈতিক ক্ষমতা প্রাধান্য পেয়েছিল, ঘুষ লেনদেন ছিল অনেকটাই অপেন সিক্রেট। ফলে বিচার-বহিভর্‚ত হত্যা, গুম, মামলা-হামলা দিয়ে যে ভয়ের সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয়েছিল তা ছিল দুর্নীতির অনুগামী। সর্বত্রই অনিয়ম, অরাজকতা, বাক-স্বাধীনতা হরণ আর বিরোধীদের দমানোর জন্য পুলিশ, র‍্যাব, আর্মিকে ব্যবহার করা ছিল নিষ্ঠুর শাসকের অন্যতম হেজিমনি। ‘শেখ হাসিনা দুর্নীতিবাজ ও অগণতান্ত্রিক’ - বিএনপি’র তরফ থেকে এই মন্তব্য ছিল ২০২৪ সালের ৬ জানুয়ারি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে সেদিন বিএনপি দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছিল। একসময় আদালতের বিচারকরা শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘রঙ হেডেড’। আমরা তাকে বলি ‘Predator’। যে কিনা ম মানুষের খুলিতে জীবিত মানুষের রক্ত ও মগজ খায়। যে হত্যার মধ্যে আনন্দ খুঁজে পায়। হাসিনার হিংস্র মনোভাবকে আগামী প্রজন্ম ঘৃণার সঙ্গে স্মরণ করবে। ২০০৯ সাল থেকেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দুর্নীতিতে জড়িত; ২০২৪ সালে এসে গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বলা যায়, তারা আপাদমস্তক অপশাসন ও দুর্নীতিতে নিমজ্জিত ছিল। গত ১৬ বছর কেবল নয় অতীতে শেখ মুজিবের আমল (১৯৭২-১৯৭৫) এবং ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল অবধি মহাজোট সরকারের দুর্নীতি ও দুঃশাসনের সামগ্রিক চিত্র উপস্থাপনের প্রয়াসও প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলামের বর্তমান গ্রন্থে লক্ষণীয়।
    No Specifications