Skip to Content
বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ স্মারক

Price:

608.00 ৳


বঙ্গবন্ধু গান্ধী লেনিন
বঙ্গবন্ধু গান্ধী লেনিন
440.00 ৳
550.00 ৳ (20% OFF)
বঙ্গবন্ধু তনয় শেখ কামাল চিরবিপ্লবী-চিরঞ্জীব
বঙ্গবন্ধু তনয় শেখ কামাল চিরবিপ্লবী-চিরঞ্জীব
440.00 ৳
550.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ স্মারক

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/14293/image_1920?unique=e615fb5

608.00 ৳ 608.0 BDT 760.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁরই নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পরাধীন বাংলা স্বাধীনতা লাভ করে। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের দ্রষ্টা ও স্রষ্টা। এ কারণেই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক সূত্রে গাঁথা। নিপীড়িত বাংলার পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস পাঠ করতে হলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামীজীবন-ইতিহাস পাঠ অপরিহার্য। বঙ্গবন্ধু বাংলার এমন এক অবিসংবাদিত মহান নেতা, যে-নেতার জীবনকাহিনি মহাকাব্যের নায়কের মতোই বীরত্বপূর্ণ; কিন্তু পরিণাম অত্যন্ত বেদনাবিধুর ও রক্তরঞ্জিত। তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জের (বর্তমানে জেলা) টুঙ্গিপাড়া গ্রামে সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও নিজের কর্ম ও যোগ্যতাবলে তিনি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ নেতাদের কাতারে নিজেকে দাঁড় করিয়েছিলেন। তাঁর অকৃত্রিম দেশপ্রেম, সীমাহীন সাহস, দূরদর্শিতা ও ধৈর্য-পৃথিবীর যেকোনো মানুষের জন্যই অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে লড়াই-সংগ্রাম করে জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে কীভাবে ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে জয়ী হতে হয়-বঙ্গবন্ধু তা দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। বাঙালি জাতির যা কিছু মহান অর্জন, সবকিছুর সঙ্গে লেগে আছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের স্পর্শ। ১৯৫২ সালের ভাষা-আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ৬-দফা ঘোষণা, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনসহ সব কটি আন্দোলনেই বাঙালির প্রাণভোমরা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এমনকি ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে যখন অখণ্ড ভারতবর্ষ ‘ভারত ও পাকিস্তান’ নামে দ্বিখণ্ডিত হয়, সেই সংগ্রামেও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ছিল উল্লেখ করার মতো। বঙ্গবন্ধুকে উপজীব্য করে দেশ-বিদেশের অসংখ্য কবি-লেখক তাদের নানামুখী ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ, অনুরাগ প্রকাশ করেছেন। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কেউ লিখেছেন। প্রাঞ্জল প্রবন্ধ, কেউ লিখেছেন আবেগঘন গল্প, কেউ তাকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করেছেন নিখুঁত কবিতায়। ছড়ায়-চিত্রকলায়ও বঙ্গবন্ধু উঠে এসেছেন স্বমহিমায়। কবি-লেখক-শিল্পীরা শুধু ভালোবাসা প্রকাশের জন্যই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে শিল্প সৃষ্টি করেননি, এ ক্ষেত্রে তারা কিছুটা দায়ও অনুভব করেছেন। এই দায় ইতিহাসের দায়। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার দায়। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে হলে বঙ্গবন্ধু নির্দেশিত পথেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। কবি-লেখক-শিল্পীদের সৃজনকর্মে এ কথাই বারবার ঘোষিত হয়েছে।

Title

বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ স্মারক

Publisher

Bengal Publication

Number of Pages

307

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Bangabandhur Shatobarsho Granthomala
  • First Published

    MAR 2021

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁরই নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পরাধীন বাংলা স্বাধীনতা লাভ করে। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের দ্রষ্টা ও স্রষ্টা। এ কারণেই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক সূত্রে গাঁথা। নিপীড়িত বাংলার পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস পাঠ করতে হলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামীজীবন-ইতিহাস পাঠ অপরিহার্য। বঙ্গবন্ধু বাংলার এমন এক অবিসংবাদিত মহান নেতা, যে-নেতার জীবনকাহিনি মহাকাব্যের নায়কের মতোই বীরত্বপূর্ণ; কিন্তু পরিণাম অত্যন্ত বেদনাবিধুর ও রক্তরঞ্জিত। তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জের (বর্তমানে জেলা) টুঙ্গিপাড়া গ্রামে সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও নিজের কর্ম ও যোগ্যতাবলে তিনি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ নেতাদের কাতারে নিজেকে দাঁড় করিয়েছিলেন। তাঁর অকৃত্রিম দেশপ্রেম, সীমাহীন সাহস, দূরদর্শিতা ও ধৈর্য-পৃথিবীর যেকোনো মানুষের জন্যই অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে লড়াই-সংগ্রাম করে জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে কীভাবে ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে জয়ী হতে হয়-বঙ্গবন্ধু তা দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। বাঙালি জাতির যা কিছু মহান অর্জন, সবকিছুর সঙ্গে লেগে আছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের স্পর্শ। ১৯৫২ সালের ভাষা-আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ৬-দফা ঘোষণা, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনসহ সব কটি আন্দোলনেই বাঙালির প্রাণভোমরা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এমনকি ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে যখন অখণ্ড ভারতবর্ষ ‘ভারত ও পাকিস্তান’ নামে দ্বিখণ্ডিত হয়, সেই সংগ্রামেও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ছিল উল্লেখ করার মতো। বঙ্গবন্ধুকে উপজীব্য করে দেশ-বিদেশের অসংখ্য কবি-লেখক তাদের নানামুখী ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ, অনুরাগ প্রকাশ করেছেন। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কেউ লিখেছেন। প্রাঞ্জল প্রবন্ধ, কেউ লিখেছেন আবেগঘন গল্প, কেউ তাকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করেছেন নিখুঁত কবিতায়। ছড়ায়-চিত্রকলায়ও বঙ্গবন্ধু উঠে এসেছেন স্বমহিমায়। কবি-লেখক-শিল্পীরা শুধু ভালোবাসা প্রকাশের জন্যই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে শিল্প সৃষ্টি করেননি, এ ক্ষেত্রে তারা কিছুটা দায়ও অনুভব করেছেন। এই দায় ইতিহাসের দায়। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার দায়। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে হলে বঙ্গবন্ধু নির্দেশিত পথেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। কবি-লেখক-শিল্পীদের সৃজনকর্মে এ কথাই বারবার ঘোষিত হয়েছে।
    No Specifications