Skip to Content
মেয়ের কাছে বাবার চিঠি ( জওহরলাল নেহেরু)

Price:

120.00 ৳


মেয়েটি সমুদ্রে ডুবে যেতে চেয়েছিল
মেয়েটি সমুদ্রে ডুবে যেতে চেয়েছিল
176.00 ৳
220.00 ৳ (20% OFF)
ম্যাজিক লণ্ঠন : জানুয়ারি ২০২৫ (২৮ সংখ্যা)
ম্যাজিক লণ্ঠন : জানুয়ারি ২০২৫ (২৮ সংখ্যা)
200.00 ৳
200.00 ৳
20% OFF

মেয়ের কাছে বাবার চিঠি ( জওহরলাল নেহেরু)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/38131/image_1920?unique=1fbb903

120.00 ৳ 120.0 BDT 150.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

অধিকাংশ শিশু তার বাবা-মাকে অনুসরণ করে। কিন্তু আমার বাবা-মার মতো অনেকের বাবা-মা এত ভালো সঙ্গী হন না। আমার বাবা-মা সব কিছুতেই উৎসাহী ছিলেন এবং কাউকে উৎসাহী করতে খুব আনন্দ পেতেন। আমি ছিলাম খুব প্রশ্নমুখর। আমার প্রশ্নের উত্তরেই বাবা আমাকে নানা গল্প বলতেন। যার মধ্যে থাকত আমাদের এই পৃথিবী, পৃথিবীতে কীভাবে নারী-পুরুষের বসতি গড়ে উঠেছে, কে কাকে কীভাবে তাড়িয়েছে বা প্রভাবিত করেছে, কীভাবে একের ভাবনা আর এককে প্রভাবিত করে, সেই সঙ্গে সাহিত্য-শিল্প ইত্যাদি। সর্বোপরি তিনি আমাদের এই সুন্দর দেশ সম্বন্ধে বলতে ও লিখতে পছন্দ করতেন। তিনি বলতেন এদেশের কীৰ্তি, চমৎকারিতৃ, পত্তন, পরাধীনতা ইত্যাদি নানা বিষয়। সবচেয়ে গুরুত্বসহকারে তিনি যে বিষয় নিয়ে ভাবতেন তা হলো স্বাধীনতা। তিনি কেবল ভারতবর্ষের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতেন না, তিনি ভাবতেন। সারা বিশ্বের সমস্ত মানুষের স্বাধীনতা নিয়ে। এ বইয়ের চিঠিগুলো যখন লিখেছেন তখন আমার বয়স আট কি নয় বছর। এগুলোর বিষয়বস্তু ছিল পৃথিবীর উদ্ভব এবং মানুষের আত্মসচেতনতা নিয়ে। এ এমন চিঠি নয় যে পড়লাম। আর ফেলে। রাখলাম। এগুলো ছিল মানুষের সজীব দৃষ্টিভঙ্গি এবং চারপাশের জগৎ ও মানুষ সম্বন্ধে উদ্দীপনা সৃষ্টিকারী লেখা। এই চিঠি প্রকৃতিকে বই হিসেবে পড়ার শিক্ষা দেয়। পাথর, উদ্ভিদ, জীবজন্তু, পোকামাকড় জীবনবৈচিত্ৰ্য নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়েছি আর রাতে দেখেছি আকাশের তারা। ইতিপূর্বে এই চিঠিগুলো বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত বৰ্তমান আকর্ষণীয় পুনর্মুদ্রণ শিশুদের কাছে আরো গ্ৰহণীয় হবে। চিঠিগুলো তাদের ভাবনার মধ্যে নতুন জগতের উন্মোচন ঘটাবে, যেমনটা আমার বেলায় হয়েছিল। - ইন্দিরা গান্ধী নয়াদিল্লি, ১ নভেম্বর ১৯৭৩

Badiur Rahman

বদিউর রহমান একজন বাংলাদেশি কলামলেখক, এবং সাবেক সচিব। তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। তার আত্মজীবনীতে একজন বিতর্কিত কাস্টম কর্মচারী এবং তৎকালীন চট্টগ্রাম বন্দরের যুগ্ম কমিশনার মতিউর রহমানকে চট্টগ্রাম থেকে রাজশাহীতে নিয়মিত বদলির প্রস্তাব করার কথা লিখেছেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ হাসান নাসির, মেজর জেনারেল সিনা ইবনে জামালী এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল মঈন উ আহমেদ এই বদলি ঠেকাতে তদবির করেছিলেন।যদিও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ২০০৭ সালে রহমানকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে[ এবং মতিউর রহমানকে আবার চট্টগ্রাম বন্দরে বদলি করা হয়। তিনি বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের নীতি প্রস্তাবের সাথেও দ্বিমত পোষণ করেছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি সরকারি চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন। তাকে বিশেষ দায়িত্বে একজন কর্মকর্তা করা হয় এবং এক মাসের ছুটিতে পাঠানো হয়। ২০২১ সালে তিনি ডোমুরুয়া থেকে সচিবালয় নামে একটি আত্মজীবনী প্রকাশ করেন। এছাড়াও সরকারি চাকরিতে আমার অনুভূতিসমগ্র নামে তিনি একটি বই লিখেছেন। তিনি প্রশাসন ও সরকার বিষয়ে পত্র-পত্রিকায় কলাম লিখেন।

Title

মেয়ের কাছে বাবার চিঠি ( জওহরলাল নেহেরু)

Author

Badiur Rahman

Publisher

Dyu Prokashon

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Memoir
  •  Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    অধিকাংশ শিশু তার বাবা-মাকে অনুসরণ করে। কিন্তু আমার বাবা-মার মতো অনেকের বাবা-মা এত ভালো সঙ্গী হন না। আমার বাবা-মা সব কিছুতেই উৎসাহী ছিলেন এবং কাউকে উৎসাহী করতে খুব আনন্দ পেতেন। আমি ছিলাম খুব প্রশ্নমুখর। আমার প্রশ্নের উত্তরেই বাবা আমাকে নানা গল্প বলতেন। যার মধ্যে থাকত আমাদের এই পৃথিবী, পৃথিবীতে কীভাবে নারী-পুরুষের বসতি গড়ে উঠেছে, কে কাকে কীভাবে তাড়িয়েছে বা প্রভাবিত করেছে, কীভাবে একের ভাবনা আর এককে প্রভাবিত করে, সেই সঙ্গে সাহিত্য-শিল্প ইত্যাদি। সর্বোপরি তিনি আমাদের এই সুন্দর দেশ সম্বন্ধে বলতে ও লিখতে পছন্দ করতেন। তিনি বলতেন এদেশের কীৰ্তি, চমৎকারিতৃ, পত্তন, পরাধীনতা ইত্যাদি নানা বিষয়। সবচেয়ে গুরুত্বসহকারে তিনি যে বিষয় নিয়ে ভাবতেন তা হলো স্বাধীনতা। তিনি কেবল ভারতবর্ষের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতেন না, তিনি ভাবতেন। সারা বিশ্বের সমস্ত মানুষের স্বাধীনতা নিয়ে। এ বইয়ের চিঠিগুলো যখন লিখেছেন তখন আমার বয়স আট কি নয় বছর। এগুলোর বিষয়বস্তু ছিল পৃথিবীর উদ্ভব এবং মানুষের আত্মসচেতনতা নিয়ে। এ এমন চিঠি নয় যে পড়লাম। আর ফেলে। রাখলাম। এগুলো ছিল মানুষের সজীব দৃষ্টিভঙ্গি এবং চারপাশের জগৎ ও মানুষ সম্বন্ধে উদ্দীপনা সৃষ্টিকারী লেখা। এই চিঠি প্রকৃতিকে বই হিসেবে পড়ার শিক্ষা দেয়। পাথর, উদ্ভিদ, জীবজন্তু, পোকামাকড় জীবনবৈচিত্ৰ্য নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়েছি আর রাতে দেখেছি আকাশের তারা। ইতিপূর্বে এই চিঠিগুলো বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত বৰ্তমান আকর্ষণীয় পুনর্মুদ্রণ শিশুদের কাছে আরো গ্ৰহণীয় হবে। চিঠিগুলো তাদের ভাবনার মধ্যে নতুন জগতের উন্মোচন ঘটাবে, যেমনটা আমার বেলায় হয়েছিল। - ইন্দিরা গান্ধী নয়াদিল্লি, ১ নভেম্বর ১৯৭৩
    No Specifications