Skip to Content
চীনের বৈশ্বিক অভিলাষ : একটি বাস্তবতা নিরীক্ষণ

Price:

360.00 ৳


চীন দেখে এলাম
চীন দেখে এলাম
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)
চুইংগোলাপিগাম
চুইংগোলাপিগাম
560.00 ৳
700.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

চীনের বৈশ্বিক অভিলাষ : একটি বাস্তবতা নিরীক্ষণ

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/13004/image_1920?unique=fa64fa7

360.00 ৳ 360.0 BDT 450.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

ম্ভবত চীনের উত্থানের বর্তমান এবং কৌশলগত পরিকল্পনা নিয়ে ভাবনার মতো অন্য কোনো বিষয় বর্তমানে আর একটিও নেই। শুধুমাত্র বেইজিং এবং এর উচ্চশ্রেণির শাসকদের ভবিষ্যতের জন্যই নয়, ভারতসহ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকার জন্যও বিষয়টি সমান গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিং পিঙের উচ্চাভিলাষ সম্পর্কিত ধারণা আরো একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এখন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিং পিঙের উচ্চাভিলাষের একটি বিষয় পরিষ্কার হয়ে উঠেছে। আর তা হলো চীন অর্থনীতি ও ভূরাজনৈতিকক্ষেত্রে হাঁটি হাঁটি করে উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের গন্তব্যে পৌঁছাতে শুরু করেছে। যে কারণে অনেক পশ্চিমা দেশে এবং অ-পশ্চিমা গণতান্ত্রিক দেশে চীন সম্পর্কে সন্দেহ বেড়েই চলেছে। সেটা চীনবিরোধী মনোভাব নয়। এমনকি কিছু কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার দেশেও চীন নিয়ে অস্বস্তি বাড়ছেই। যদি পরাশক্তি হিসাবে আবির্ভূত হওয়াই চীনের লক্ষ্য হয়ে থাকে, তাহলে সেটা অর্জনে চীন দুটি পথ অবলম্বন করতে পারে। প্রথমটি হলো চীনের চারপাশে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া এবং পশ্চিম প্রশান্ত অঞ্চলের মাধ্যমে। চীনের বৈশ্বিক শক্তি হয়ে উঠতে আঞ্চলিকভাবে মুখ্য হয়ে উঠতে হবে। দ্বিতীয় পথটি কঠিন ও জটিল। এটা করতে হলে চীনকে চিরাচরিত কৌশলগত ও ভূরাজনৈতিক নিয়মগুলি অস্বীকার করতে হবে। এই উদ্যোগটিতে বৈশ্বিক স্তরে চীনের অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের পট পরিবর্তনের দিকে আলোকপাত করা হয়েছে। চিরাচরিত জ্ঞান দিয়ে বিচার করলে এটাই উঠে আসে যে চীন আঞ্চলিক প্রাধান্য বিস্তারের মাধ্যমে বৈশ্বিক শক্তিতে পরিণত হতে চেষ্টা করছে। চীন যে অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠতে চেষ্টা করছে তা দক্ষিণ এশিয়া এলাকায় তাদের ভূরাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারে সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া, ইউরেশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকায় চীন প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। এমনকি উত্তর ও মধ্য আমেরিকাও চীনের প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। চীনের বৈশ্বিক অভিলাষ : একটি বাস্তবতা নিরীক্ষণ  ৮ কিন্তু চীনের বৈশি^ক এই সম্প্রসারণবাদী বিশাল প্রকল্প এবং ভূরাজনৈতিক লক্ষ্যগুলোর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে মহাদেশগুলোতে নেতিবাচক মনোভাব শুরু হয়েছে। চীনের অভ্যন্তরে মানবাধিকার রেকর্ড পরিস্থিতি এমন যে পশ্চিমা দেশগুলোর বাইরের দেশগুলোতেও এমন মানবাধিকার পরিস্থিতি অগ্রহণযোগ্য।

Title

চীনের বৈশ্বিক অভিলাষ : একটি বাস্তবতা নিরীক্ষণ

Author

মহসীন হাবিব

Publisher

BehulaBangla Publications

Number of Pages

160

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Geopolitics
  • First Published

    MAY 2022

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    ম্ভবত চীনের উত্থানের বর্তমান এবং কৌশলগত পরিকল্পনা নিয়ে ভাবনার মতো অন্য কোনো বিষয় বর্তমানে আর একটিও নেই। শুধুমাত্র বেইজিং এবং এর উচ্চশ্রেণির শাসকদের ভবিষ্যতের জন্যই নয়, ভারতসহ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকার জন্যও বিষয়টি সমান গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিং পিঙের উচ্চাভিলাষ সম্পর্কিত ধারণা আরো একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এখন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিং পিঙের উচ্চাভিলাষের একটি বিষয় পরিষ্কার হয়ে উঠেছে। আর তা হলো চীন অর্থনীতি ও ভূরাজনৈতিকক্ষেত্রে হাঁটি হাঁটি করে উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের গন্তব্যে পৌঁছাতে শুরু করেছে। যে কারণে অনেক পশ্চিমা দেশে এবং অ-পশ্চিমা গণতান্ত্রিক দেশে চীন সম্পর্কে সন্দেহ বেড়েই চলেছে। সেটা চীনবিরোধী মনোভাব নয়। এমনকি কিছু কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার দেশেও চীন নিয়ে অস্বস্তি বাড়ছেই। যদি পরাশক্তি হিসাবে আবির্ভূত হওয়াই চীনের লক্ষ্য হয়ে থাকে, তাহলে সেটা অর্জনে চীন দুটি পথ অবলম্বন করতে পারে। প্রথমটি হলো চীনের চারপাশে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া এবং পশ্চিম প্রশান্ত অঞ্চলের মাধ্যমে। চীনের বৈশ্বিক শক্তি হয়ে উঠতে আঞ্চলিকভাবে মুখ্য হয়ে উঠতে হবে। দ্বিতীয় পথটি কঠিন ও জটিল। এটা করতে হলে চীনকে চিরাচরিত কৌশলগত ও ভূরাজনৈতিক নিয়মগুলি অস্বীকার করতে হবে। এই উদ্যোগটিতে বৈশ্বিক স্তরে চীনের অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের পট পরিবর্তনের দিকে আলোকপাত করা হয়েছে। চিরাচরিত জ্ঞান দিয়ে বিচার করলে এটাই উঠে আসে যে চীন আঞ্চলিক প্রাধান্য বিস্তারের মাধ্যমে বৈশ্বিক শক্তিতে পরিণত হতে চেষ্টা করছে। চীন যে অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠতে চেষ্টা করছে তা দক্ষিণ এশিয়া এলাকায় তাদের ভূরাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারে সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া, ইউরেশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকায় চীন প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। এমনকি উত্তর ও মধ্য আমেরিকাও চীনের প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। চীনের বৈশ্বিক অভিলাষ : একটি বাস্তবতা নিরীক্ষণ  ৮ কিন্তু চীনের বৈশি^ক এই সম্প্রসারণবাদী বিশাল প্রকল্প এবং ভূরাজনৈতিক লক্ষ্যগুলোর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে মহাদেশগুলোতে নেতিবাচক মনোভাব শুরু হয়েছে। চীনের অভ্যন্তরে মানবাধিকার রেকর্ড পরিস্থিতি এমন যে পশ্চিমা দেশগুলোর বাইরের দেশগুলোতেও এমন মানবাধিকার পরিস্থিতি অগ্রহণযোগ্য।
    No Specifications