Skip to Content
বদরুদ্দীন উমর রচনাবলী : খণ্ড ৭

Price:

800.00 ৳


Atomic Habits by James Clear
Atomic Habits by James Clear
1,618.20 ৳
1,798.00 ৳ (10% OFF)
Making A Market For Acts of God
Making A Market For Acts of God
1,980.00 ৳
2,200.00 ৳ (10% OFF)

বদরুদ্দীন উমর রচনাবলী : খণ্ড ৭

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/2616/image_1920?unique=7c02fa9

800.00 ৳ 800.0 BDT 1,000.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

বাঙ্গালা গবেষণা বদরুদ্দীন উমর রচনাবলী খণ্ড ২ ও ৪-এ পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি গ্রন্থের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড সংকলিত হয়েছে। এ গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ড সংকলিত হলো রচনাবলীর খণ্ড ৭-এ। রচনা প্রকাশের কালক্রম রক্ষার্থে এই বিন্যাস তৈরি হয়েছে। রচনাবলীর সম্পাদকীয়গুলিতে গ্রন্থটির খণ্ডসমূহের বিষয় সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। গ্রন্থটির তৃতীয় খণ্ডে পূর্ব বাঙলার শ্রমিক আন্দোলন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন, প্রাথমিক শিক্ষক ধর্মঘট, ছাত্র আন্দোলন, পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ-মুসলিম লীগ-আওয়ামী মুসলিম লীগ-কমিউনিস্ট পার্টি ইত্যাদি রাজনৈতিক পার্টির কার্যক্রম, নাজিমুদ্দিনের পল্টন বক্তৃতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। ২০শে ফেব্রুয়ারী থেকে ২৩শে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ৪ দিনের আনুপূর্বিক বিবরণ রয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে ভাষা আন্দোলনের পরবর্তী পর্যায়, মার্চ-এপ্রিলের ঘটনাবলীসহ পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি বিষয়ে একটি পর্যালোচনা ইত্যাদি। স্ফূলিঙ্গ দাবানল সৃষ্টি করতে পারে – মাও সেতুঙের এই প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উমর লিখেছেন, ‘এই ধরনের দাবানলই আমরা সৃষ্টি হতে দেখি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময়।’ (উর:৭:৩৪৬) কারণ দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি ‘ব্যাপক ও গভীরভাবে’ (ঐ:৩৪৫) পরিবর্তিত হয়েছিল। উমরের এই ত্রয়ীগ্রন্থ পাঠে ইতিহাসের সেই ব্যাপকতা ও গভীরতা উপলব্ধি করা যায়। পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি ত্রয়ীগ্রন্থ আমাদের দেশের জনগণের ব্যাক্তিত্ব সৃষ্টিতে সহায়তা করেছে। এই দিকটি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এরকম একটি কাজের মাধ্যমে একটি জনগোষ্ঠী নিজেদের সফলসংগ্রামী হিসেবে আবিষ্কার করতে পারে এবং বৃহত্তর মুক্তির পথে অগ্রসর হবার ইন্ধন পায়। এ ক্ষেত্রে পেয়েছেও। একুশ আমাদের স্বাধীনতার পথ প্রদর্শন করেছে। শুধু তাই নয়, সেই স্বাধীনতার প্রকৃতিও নির্ধারণ করে দিয়েছে - তা হলো জাতীয় গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা। ভবিষ্যতেও এই ত্রয়ীগ্রন্থ এতদাঞ্চলের মানুষের বৃহত্তর অগ্রযাত্রার চিত্তবীজ যোগান দেবে। এ ব্যাপারে বিশেষভাবে কাজ করেছে ত্রয়ীগ্রন্থটি রচনায় উমর-ব্যবহৃত গবেষণা পদ্ধতি। উমর তার ইতিহাসটি উপস্থাপন করেছেন ঐতিহাসিকভাবে। ফলে বাহান্ন সালের মহা-আন্দোলনে যুক্ত হয়ে গেছে ১৭৫৭ সাল পরবর্তী উপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিত। তাছাড়া ইতিহাসটি বর্ণিত হয়েছে দ্বান্দ্বিকভাবে। এর ফলে ‘জাতীয় গণতান্ত্রিক’ আন্দোলনের পরস্পর বিপরীত সংগ্রামশীল পক্ষসমূহ স্পষ্ট আকারে ব্যক্ত হয়েছে। ‘এই প্রক্রিয়ার একদিকে ছিলো, ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ দল ও তাদের শাসনের দ্বারা উপকৃত সুবিধাভোগী শ্রেণীর মুষ্টিমেয় লোক – জমি মালিক, জোতদার, মহাজন, ব্যবসায়ী, আমলা, টাউট ইত্যাদি। অন্যদিকে ছিলো, কৃষক, শ্রমিক ও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত মেহনতি জনগনের সকল অংশ এবং বিপুল অধিকাংশ ছাত্র ও বুদ্ধিজীবী।’ (উর:৭:৩৪৬) এই দ্বান্দ্বিকতা আরও ফুটে উঠেছিল বিভিন্ন কার্যক্রমে। যেমন কমিউনিস্ট পার্টির সাথে সম্পৃক্ত ছাত্র এবং যুবলীগ কর্তৃক ২১ তারিখে ১৪৪ ধারা ভাঙার সিদ্ধান্ত গ্রহণ, মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন’ নামে একটি অসাম্প্রদায়িক ছাত্র প্রতিষ্ঠানের জন্ম, ‘গণতন্ত্রী দল’ নামে একটি পেটিবুর্জোয়া অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ। কিন্তু কমিউনিস্টদের সঠিক বিশ্লেষণ ও কর্মপন্থা গ্রহণের অপারগতার কারণে পরে আন্দোলনের নেতৃত্ব আওয়ামী লীগের হাতে চলে যায়। বাঙলাদেশে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কয়েকটি দিক (১৯৮৫) গ্রন্থে সংশ্লিষ্ট সময়ের শ্রমিক ও ছাত্র আন্দোলন, বাম ও দক্ষিণ বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলগুলির আন্দোলন ইত্যাদি চলমান রাজনৈতিক আন্দোলনের বিভিন্ন দিক আলোচিত হয়েছে। এ বিষয়ে উমর লিখেছেন, ‘পাকিস্তানী শাসনের শেষ পর্যায়ে ইয়াহিয়া খানের আমল, শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী-বাকশালী আমল ও জিয়াউর রহমানের আমলের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির উপর বাঙলায় লিখিত প্রবন্ধের যে সংকলনগুলি ইতিপূর্বে যথাক্রমে যুদ্ধপূর্ব বাঙলাদেশ, যুদ্ধোত্তর বাঙলাদেশ ও বাঙলাদেশে বুর্জোয়া রাজনীতির চালচিত্র নামে প্রকাশিত হয়েছে, বর্তমান সংকলনটিও প্রধানত এরশাদের সামরিক শাসন আমলের উপর সেই ধরনেরই একটি প্রবন্ধ সংকলন।’ (উর:৭:৩৯১) এগুলির অধিকাংশ রচিত হয়েছিল ১৯৮১ থেকে ১৯৮৪ সালের মধ্যে।

Badruddin Umar

বদরুদ্দীন উমর (জন্ম: ২০ ডিসেম্বর ১৯৩১) একজন বাংলাদেশি মার্কসবাদী–লেনিনবাদী তাত্ত্বিক, রাজনৈতিক সক্রিয়তাবাদী, ইতিহাসবিদ, লেখক, শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) (উমর)-এর নেতা। তিন খণ্ডে উমর রচিত পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি (১৯৭০, ১৯৭৬, ১৯৮১) বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস রচনায় পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচিত।তার পিতা আবুল হাশিম ভারতীয় উপমহাদেশের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ছিলেন।প্রথমে যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে। বদরুদ্দীন উমর ১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের যাত্রা শুরু হয় তারই হাত ধরে। ১৯৬৮তে পদত্যাগ করেন। তিনি সভাপতি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশন এবং কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী ছিলেন গণতান্ত্রিক বিপ্লবী জোটের। তিনি সভাপতি আছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের এবং বাংলাদেশ লেখক শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে 'সংস্কৃতি' নামে একটি রাজনৈতিক সাময়িকী সম্পাদনা করেছেন। তিনি ১৯৭৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেন। তাকে পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং ১৯৭৬ সালের মাঝামঝি অনুষ্ঠেয় বিশেষ কংগ্রেসের প্রতিবেদন তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয়।

Title

বদরুদ্দীন উমর রচনাবলী : খণ্ড ৭

Author

Badruddin Umar

Publisher

Bangala Gobeshana

Number of Pages

512

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Essays-M
  • First Published

    DEC 2022

    বাঙ্গালা গবেষণা বদরুদ্দীন উমর রচনাবলী খণ্ড ২ ও ৪-এ পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি গ্রন্থের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড সংকলিত হয়েছে। এ গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ড সংকলিত হলো রচনাবলীর খণ্ড ৭-এ। রচনা প্রকাশের কালক্রম রক্ষার্থে এই বিন্যাস তৈরি হয়েছে। রচনাবলীর সম্পাদকীয়গুলিতে গ্রন্থটির খণ্ডসমূহের বিষয় সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। গ্রন্থটির তৃতীয় খণ্ডে পূর্ব বাঙলার শ্রমিক আন্দোলন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন, প্রাথমিক শিক্ষক ধর্মঘট, ছাত্র আন্দোলন, পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ-মুসলিম লীগ-আওয়ামী মুসলিম লীগ-কমিউনিস্ট পার্টি ইত্যাদি রাজনৈতিক পার্টির কার্যক্রম, নাজিমুদ্দিনের পল্টন বক্তৃতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। ২০শে ফেব্রুয়ারী থেকে ২৩শে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ৪ দিনের আনুপূর্বিক বিবরণ রয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে ভাষা আন্দোলনের পরবর্তী পর্যায়, মার্চ-এপ্রিলের ঘটনাবলীসহ পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি বিষয়ে একটি পর্যালোচনা ইত্যাদি। স্ফূলিঙ্গ দাবানল সৃষ্টি করতে পারে – মাও সেতুঙের এই প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উমর লিখেছেন, ‘এই ধরনের দাবানলই আমরা সৃষ্টি হতে দেখি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময়।’ (উর:৭:৩৪৬) কারণ দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি ‘ব্যাপক ও গভীরভাবে’ (ঐ:৩৪৫) পরিবর্তিত হয়েছিল। উমরের এই ত্রয়ীগ্রন্থ পাঠে ইতিহাসের সেই ব্যাপকতা ও গভীরতা উপলব্ধি করা যায়। পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি ত্রয়ীগ্রন্থ আমাদের দেশের জনগণের ব্যাক্তিত্ব সৃষ্টিতে সহায়তা করেছে। এই দিকটি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এরকম একটি কাজের মাধ্যমে একটি জনগোষ্ঠী নিজেদের সফলসংগ্রামী হিসেবে আবিষ্কার করতে পারে এবং বৃহত্তর মুক্তির পথে অগ্রসর হবার ইন্ধন পায়। এ ক্ষেত্রে পেয়েছেও। একুশ আমাদের স্বাধীনতার পথ প্রদর্শন করেছে। শুধু তাই নয়, সেই স্বাধীনতার প্রকৃতিও নির্ধারণ করে দিয়েছে - তা হলো জাতীয় গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা। ভবিষ্যতেও এই ত্রয়ীগ্রন্থ এতদাঞ্চলের মানুষের বৃহত্তর অগ্রযাত্রার চিত্তবীজ যোগান দেবে। এ ব্যাপারে বিশেষভাবে কাজ করেছে ত্রয়ীগ্রন্থটি রচনায় উমর-ব্যবহৃত গবেষণা পদ্ধতি। উমর তার ইতিহাসটি উপস্থাপন করেছেন ঐতিহাসিকভাবে। ফলে বাহান্ন সালের মহা-আন্দোলনে যুক্ত হয়ে গেছে ১৭৫৭ সাল পরবর্তী উপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিত। তাছাড়া ইতিহাসটি বর্ণিত হয়েছে দ্বান্দ্বিকভাবে। এর ফলে ‘জাতীয় গণতান্ত্রিক’ আন্দোলনের পরস্পর বিপরীত সংগ্রামশীল পক্ষসমূহ স্পষ্ট আকারে ব্যক্ত হয়েছে। ‘এই প্রক্রিয়ার একদিকে ছিলো, ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ দল ও তাদের শাসনের দ্বারা উপকৃত সুবিধাভোগী শ্রেণীর মুষ্টিমেয় লোক – জমি মালিক, জোতদার, মহাজন, ব্যবসায়ী, আমলা, টাউট ইত্যাদি। অন্যদিকে ছিলো, কৃষক, শ্রমিক ও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত মেহনতি জনগনের সকল অংশ এবং বিপুল অধিকাংশ ছাত্র ও বুদ্ধিজীবী।’ (উর:৭:৩৪৬) এই দ্বান্দ্বিকতা আরও ফুটে উঠেছিল বিভিন্ন কার্যক্রমে। যেমন কমিউনিস্ট পার্টির সাথে সম্পৃক্ত ছাত্র এবং যুবলীগ কর্তৃক ২১ তারিখে ১৪৪ ধারা ভাঙার সিদ্ধান্ত গ্রহণ, মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন’ নামে একটি অসাম্প্রদায়িক ছাত্র প্রতিষ্ঠানের জন্ম, ‘গণতন্ত্রী দল’ নামে একটি পেটিবুর্জোয়া অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ। কিন্তু কমিউনিস্টদের সঠিক বিশ্লেষণ ও কর্মপন্থা গ্রহণের অপারগতার কারণে পরে আন্দোলনের নেতৃত্ব আওয়ামী লীগের হাতে চলে যায়। বাঙলাদেশে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কয়েকটি দিক (১৯৮৫) গ্রন্থে সংশ্লিষ্ট সময়ের শ্রমিক ও ছাত্র আন্দোলন, বাম ও দক্ষিণ বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলগুলির আন্দোলন ইত্যাদি চলমান রাজনৈতিক আন্দোলনের বিভিন্ন দিক আলোচিত হয়েছে। এ বিষয়ে উমর লিখেছেন, ‘পাকিস্তানী শাসনের শেষ পর্যায়ে ইয়াহিয়া খানের আমল, শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী-বাকশালী আমল ও জিয়াউর রহমানের আমলের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির উপর বাঙলায় লিখিত প্রবন্ধের যে সংকলনগুলি ইতিপূর্বে যথাক্রমে যুদ্ধপূর্ব বাঙলাদেশ, যুদ্ধোত্তর বাঙলাদেশ ও বাঙলাদেশে বুর্জোয়া রাজনীতির চালচিত্র নামে প্রকাশিত হয়েছে, বর্তমান সংকলনটিও প্রধানত এরশাদের সামরিক শাসন আমলের উপর সেই ধরনেরই একটি প্রবন্ধ সংকলন।’ (উর:৭:৩৯১) এগুলির অধিকাংশ রচিত হয়েছিল ১৯৮১ থেকে ১৯৮৪ সালের মধ্যে।
    No Specifications