Skip to Content
পঞ্চগ্রাম (কবি)

Price:

320.00 ৳


পঞ্চকন্যা (মাহমুদুর রহমান)
পঞ্চকন্যা (মাহমুদুর রহমান)
320.00 ৳
400.00 ৳ (20% OFF)
পঞ্চতন্ত্রের গল্প
পঞ্চতন্ত্রের গল্প
240.00 ৳
300.00 ৳ (20% OFF)

পঞ্চগ্রাম (কবি)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/25378/image_1920?unique=83326c2

320.00 ৳ 320.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

অন্ধকার কাটিয়া- সূর্য উঠিতেছে- প্রভাত চলিয়াছে ক্ষণ-মুহূর্ত প্রহর দিন রাত্রির পথ বাহিয়া সেই প্রকাশিত প্রভাতের দিকে। সমাপনী বাক্য। ‘পঞ্চগ্রাম’, ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। ‘গণদেবতা’র সমাপিকা। কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গীকৃত। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছিলেন আলোকের অভিযাত্রার অনন্য মর্মস্পর্শী এক কথন। নিজের মধ্যস্থতায়, শক্তিতে; প্রবল অক্লান্ত নিষ্ঠ সক্রিয়তায়। সংশোধনে, বিবর্ধনে। রাঢ়ের সাঁওতাল, বাগদি, বোষ্টম, বাউরি, ডোমেরা ফিরে ফিরে এসেছে তারাশঙ্করে। অভিজ্ঞতায় আর আঙ্গিকে, বিকাশের প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে তারাশঙ্কর যে উপন্যাসে আত্মপ্রতিষ্ঠ পরিণতি অর্জন করেছেন, তা ‘গণদেবতা’-‘পঞ্চগ্রাম’। পৃথক গ্রন্থ হলেও, এরা একই এপিকের দুটো খণ্ড। লেখকের আদি পরিকল্পনাও ছিল তা-ই, ‘চণ্ডীমণ্ডপ’ আর ‘পঞ্চগ্রাম’ নামে দুই খণ্ডে একটি মহাকাব্যের। যাতে ব্যক্তিপ্রবণতা, ব্যক্তিগত আকাক্সক্ষার ক্রিয়াশীলতা এবং অর্থই যে নব্য পুঁজিতে নির্মিত সমাজের ভিত্তি কাঠামো সেই ঘটমান বর্তমানের শিল্পিত রূপায়ন। আদ্যন্ত কংগ্রেসি, গান্ধিবাদে বিশ্বাস- প্রকট ও প্রচ্ছন্ন তাঁর লেখায়। ছিল গ্রামসমাজকে একীভূত জনগোষ্ঠীর চেহারায় পাওয়ার বাসনা। প্রাচীন বিধান- প্রতিষ্ঠানকে হঠিয়ে জেগে উঠছে নবীন। এই গর্ভযন্ত্রণার মানবিক বর্ণনাই তারাশঙ্করকে দিয়েছে বাঙালির সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ইতিহাসের ভাষ্যকারের ভূষণ।

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (২৩ জুলাই, ১৮৯৮- সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৭১) বিংশ শতাব্দীর একজন বিশিষ্ট বাঙালি কথাসাহিত্যিক ছিলেন। তার সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে ৬৫টি উপন্যাস, ৫৩টি গল্পগ্রন্থ, ১২টি নাটক, ৪টি প্রবন্ধের বই, ৪টি আত্মজীবনী, ২টি ভ্রমণ কাহিনী, ১টি কাব্যগ্রন্থ এবং ১টি প্রহসন লিখেছেন। এই বিশিষ্ট সাহিত্যিক রবীন্দ্র পুরস্কার, সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার, জ্ঞানপীঠ পুরস্কার,পদ্মশ্রী এবং পদ্মভূষণ পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়েছেন। তারাশঙ্কর কংগ্রেসের কর্মী হয়ে সমাজসেবামূলক কাজ করেন এবং এর জন্য তিনি কিছুদিন জেলও খাটেন। একবার তিনি ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন। ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গের বিধান পরিষদের সদস্য হন। তার লেখায় বিশেষ ভাবে পাওয়া যায় বীরভূম-বর্ধমান অঞ্চলের সাঁওতাল, বাগদি, বোষ্টম, বাউরি, ডোম, গ্রাম্য কবিয়াল সম্প্রদায়ের কথা। ছোট বা বড় যে ধরনের মানুষই হোক না কেন, তারাশঙ্কর তার সব লেখায় মানুষের মহত্ত্ব ফুটিয়ে তুলেছেন, যা তার লেখার সবচেয়ে বড় গুণ। সামাজিক পরিবর্তনের বিভিন্ন চিত্র তার অনেক গল্প ও উপন্যাসের বিষয়। সেখানে আরও আছে গ্রাম জীবনের ভাঙনের কথা, নগর জীবনের বিকাশের কথা।

Title

পঞ্চগ্রাম (কবি)

Author

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়

Publisher

Kobi Prokashani

Number of Pages

312

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Novel
  • First Published

    DEC 2022

    অন্ধকার কাটিয়া- সূর্য উঠিতেছে- প্রভাত চলিয়াছে ক্ষণ-মুহূর্ত প্রহর দিন রাত্রির পথ বাহিয়া সেই প্রকাশিত প্রভাতের দিকে। সমাপনী বাক্য। ‘পঞ্চগ্রাম’, ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। ‘গণদেবতা’র সমাপিকা। কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গীকৃত। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছিলেন আলোকের অভিযাত্রার অনন্য মর্মস্পর্শী এক কথন। নিজের মধ্যস্থতায়, শক্তিতে; প্রবল অক্লান্ত নিষ্ঠ সক্রিয়তায়। সংশোধনে, বিবর্ধনে। রাঢ়ের সাঁওতাল, বাগদি, বোষ্টম, বাউরি, ডোমেরা ফিরে ফিরে এসেছে তারাশঙ্করে। অভিজ্ঞতায় আর আঙ্গিকে, বিকাশের প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে তারাশঙ্কর যে উপন্যাসে আত্মপ্রতিষ্ঠ পরিণতি অর্জন করেছেন, তা ‘গণদেবতা’-‘পঞ্চগ্রাম’। পৃথক গ্রন্থ হলেও, এরা একই এপিকের দুটো খণ্ড। লেখকের আদি পরিকল্পনাও ছিল তা-ই, ‘চণ্ডীমণ্ডপ’ আর ‘পঞ্চগ্রাম’ নামে দুই খণ্ডে একটি মহাকাব্যের। যাতে ব্যক্তিপ্রবণতা, ব্যক্তিগত আকাক্সক্ষার ক্রিয়াশীলতা এবং অর্থই যে নব্য পুঁজিতে নির্মিত সমাজের ভিত্তি কাঠামো সেই ঘটমান বর্তমানের শিল্পিত রূপায়ন। আদ্যন্ত কংগ্রেসি, গান্ধিবাদে বিশ্বাস- প্রকট ও প্রচ্ছন্ন তাঁর লেখায়। ছিল গ্রামসমাজকে একীভূত জনগোষ্ঠীর চেহারায় পাওয়ার বাসনা। প্রাচীন বিধান- প্রতিষ্ঠানকে হঠিয়ে জেগে উঠছে নবীন। এই গর্ভযন্ত্রণার মানবিক বর্ণনাই তারাশঙ্করকে দিয়েছে বাঙালির সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ইতিহাসের ভাষ্যকারের ভূষণ।
    No Specifications