Skip to Content
পৃথিবীর পথে বাংলাদেশ : সাইকেলে আমেরিকার সিয়াটল থেকে ওয়াশিংটন ডি.সি

Price:

480.00 ৳


জয়ন্তী মৌচাক
জয়ন্তী মৌচাক
450.00 ৳
500.00 ৳ (10% OFF)
স্মরণে বিস্মরণে : নবান্ন থেকে লাল দুর্গ
স্মরণে বিস্মরণে : নবান্ন থেকে লাল দুর্গ
450.00 ৳
500.00 ৳ (10% OFF)

পৃথিবীর পথে বাংলাদেশ : সাইকেলে আমেরিকার সিয়াটল থেকে ওয়াশিংটন ডি.সি

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/14039/image_1920?unique=5da0682

480.00 ৳ 480.0 BDT 600.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

আমেরিকায় সাইকেল চালানোর তাগিদটা পুরনোই। স্বপ্নের দেশ' আমেরিকায় মানুষ গেলে আর ফিরে কেন আসতে চায় না, সেটা চেখে দেখার লালসা বহু দিনের। দুনিয়ায় আরো কত কত দেশ, ছোট দেশ, বড় দেশ, পাহাড়ের দেশ, সাগরের দেশ, মেঘের দেশ, বালির দেশ আবার অনেকের কাছে না-ফেরার দেশ। কিন্তু আমেরিকা, আমেরিকাই। কেন, তার উত্তর জটিলই। আটলান্টিকের ওপারের দেশে শতক ধরে মানুষ জীবিকার জন্য হোক আর ভাগ্যের অন্বেষণেই হোক, গিয়েছেন, থিতু হয়েছেন। গড়েছেন একদম আলাদা এক রাষ্ট্র। যে-রাষ্ট্রে অধিবাসী হয়েছেন অভিবাসী হয়ে। আমেরিকা তাই সারা পৃথিবীর সবচেয়ে পরিচিত দেশ। আমার উচাটন মনও অবচেতনে আটকে যায় এর রূপকথায়। রাস্তা কিছুটা সহজ ছিল যদি আমি প্রচলিত পথে এগিয়ে যেতাম। কিন্তু “দেখতে চাই ধরণি' মার্কা রোমান্টিসিজমে বেঁকে বসে জীবন। তাই চাকরি ছাড়তে হয় দুনিয়া দেখার লোভে। সামনে কী হবে, কী আছে, কী থাকবে- সে-হিসাব মেলানোর ক্যালকুলাসে একদমই কাঁচা আমি বরাবর। তাই প্রকৌশলী হয়ে আমেরিকা যাওয়ার চেয়ে সাইকেলে আমেরিকা যাওয়ার পথ মাড়াতেই মন সায় দিলো বেশি। চুলোয় গেল ১৬ বছরের তাবড় তাবড় বইপত্রের বিদ্যা। জমানো টাকা আর বন্ধুবান্ধবের ধারের বোঝা কাঁধে নিয়ে সাইকেলের শুরু – দেশ, মহাদেশ, যতটুকু টাকায় কুলিয়েছে, চেষ্টা করে গেছি দুচাকায় দুনিয়া দেখতে। আর তারও সাত বছর পর আমেরিকার পশ্চিম থেকে পূর্ব উপকূল পর্যন্ত সাইকেল যাত্রা। ভিসা পাওয়ার গল্পটা অনেক বড়। সে গল্প আমাদের অনেকের মতোই। তাই আর শুরু না করাই ভালো। শেষমেশ ২০১১-তে এক কনফারেন্সে পোস্টার প্রেজেন্টেশনের আমন্ত্রণে ভিসা মিলেছিল। আর সেটাই সুযোগ হয়ে এসেছিল। কিন্তু আমেরিকা আসার পর, যাদের সহযোগিতা ছাড়া এই যাত্রা ভীষণ কঠিন হয়ে যেত, তাদের কথা না বললেই নয়। এই ধরনের দীর্ঘ কোনো অভিযানে সবকিছু বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। তাই যাত্রা শুরুর আগে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি, রসদ জোগাড় করাও একটা বড় কাজ হয়ে যায়। সাইকেল মেরামতের জন্য মেকানিকের কাছে যাওয়া, ক্যাম্পিংয়ের জন্য তাঁবু, রান্না করার স্টোভ থেকে শুরু করে অনেক কিছু। সকাল-বিকেল-রাত একাকার করে সহযোগিতা করেছেন সনি কামালভাই। নিউইয়র্কে তাঁর সাহায্য ভোলার নয়। আমার বন্ধু সুমু আর কবিরভাই, যাদের বাড়িতে সময়ে অসময়ে হানা দেওয়া হয়েছে। ২০১১ সালে প্রথম আমেরিকা ভ্রমণের সময় এই নিউইয়র্কেই গাড়ির জানালা ভেঙে আমার ক্যামেরাসমেত টাকা-পয়সা যা কিছু ছিল, সব চুরি হয়ে গিয়েছিল। সেই স্মৃতির ভয়াবহতা আজও আমাকে হানা দেয়। চোখের পলকে প্রায় নিঃস্ব হয়ে যাওয়া যে কত সহজ তা বলে বোঝানো কঠিন। সেই ভয়াবহ স্মৃতিকে মুছে দেওয়ার জন্য আমার চার বন্ধু প্রিতম, বাপ্পি, আফজাল ও আরমানের অভিলাষ না বললেই নয়। চুরি হয়ে যাওয়া ক্যামেরার চেয়ে আরো ভালো ক্যামেরা কিনে দিয়েছিল এ-চারজন। এই গল্পের দৈর্ঘ্য অনেক। শুধু আভাস দেওয়া গেল। এই বইয়ের সব ছবি তোদের জন্য। আমার সহপাঠী ওয়াহিদ, জয়দীপ; অনুজপ্রতিম হাসান তারেক; ওয়াশিংটন ডিসিতে পাপ্পুর (ইশতিয়াক) আতিথেয়তা না পেলে শেষটা কষ্টের হতো। দোলনভাই, মাসুদভাই, শামিমভাইয়ের কথা চলে এসেছে নানাভাবে। ঠিক সেভাবে রাগিব হাসানভাইয়ের সহযোগিতাও কাজে লেগেছিল বেশ। আমি বুয়েটের না হয়েও বুয়েটিয়ানদের যে-সহযোগিতা পেয়েছিলাম, তা ভোলার নয়। আমরা বোন মাফরুহা ও তার পরিবার, আমার ভাই এনায়েত - অস্ফুটে সলজ্জ বলার চেষ্টা করছি, নীরবে তোমাদের রেখে গেলাম। ২০১২ সালের ঘটে যাওয়া ঘটনাকে লিখে ফেলতে যার অনুপ্রেরণা সবচেয়ে বেশি ছিল, তিনি আমার বন্ধুপ্রতিম রাফিক হারিরিভাই। তিনি এতবার লিখতে বলেছেন যে, শেষমেশ বইটা লিখে ফেলা গেছে। ১০ বছর বেশ লম্বা সময়। তাই সে-সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে যথাসম্ভব সুচারুভাবে তুলে ধরার জন্য যারা সাহায্য করেছিলেন, তাদের প্রায় সবার সঙ্গেই একাধিকবার কথা বলা হয়েছে । তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ । সময়-অসময়ে বিরক্ত করার জন্য । প্রখ্যাত লেখক, ইলাস্ট্রেটর সুজি বেকার ও National Oceanic and Atmospheric Administration-এর সারাহ মরিসন এবং বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের লুভা নাহিদ চৌধুরী আপাকে বিশেষ ধন্যবাদ। এই বই আপনাদের কাছে কণী। মুনতাসির মামুন Report incorrect information sponsored

Muntassir Mamoon

মুনতাসীর মামুন পৈতৃক বাড়ি চাঁদপুর জেলার গুলবাহার গ্রামে, কিন্তু তিনি ঢাকার ইসলামপুরে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। সেখানেই পোর্ট ট্রাস্ট প্রাইমারি ও হাই স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা নেন। পরে ভর্তি হন চট্টগ্রাম কলেজে। অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এবং একই বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষাজীবনে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ছিলেন, কাজ করেছেন ‘দৈনিক বাংলা বিচিত্রা’য়। এছাড়াও স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকসু নির্বাচনের সম্পাদক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭৪ সালে প্রভাষক পদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপরই তার বিভিন্ন অনুবাদগ্রন্থ, চিত্র সমালোচনা এবং ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। ইতিহাসের প্রতি তার ভালোবাসা এবং দায়িত্ববোধ থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে 'মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ গবেষণা ইন্সটিটিউট' প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলার ইতিহাসকে তিনি প্রান্তিক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চান- এই উদ্দেশ্যেই মুনতাসীর মামুনের বই লেখা। একজন শিক্ষক হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন ইতিহাসবিদ ও সাহিত্যিক। ঢাকা শহর নিয়ে তার রয়েছে গবেষণাপত্র। গড়ে তুলেছেন ‘সেন্টার ফর ঢাকা স্টাডিজ’ নামের ইতিহাস চর্চার একটি প্রতিষ্ঠান, যেখান থেকে মুনতাসীর মামুন এর বই সমগ্র তথা ১২টি গবেষণামূলক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। মননশীল এই লেখক দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে লিখে যাচ্ছেন নানা বিষয়ে। মুনতাসীর মামুন এর বই সমূহ এর বিষয় বহুমাত্রিক। তার গ্রন্থের সংখ্যা ২২০, যাতে স্থান পেয়েছে গল্প, প্রবন্ধ, গবেষণা এবং অনুবাদ সাহিত্য। শিশু-কিশোরদের নিয়েও তার লেখা গ্রন্থ প্রশংসা কুড়িয়েছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনেও তার সক্রিয় উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়। বর্তমানে এই ইতিহাসবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিষয়ের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

Title

পৃথিবীর পথে বাংলাদেশ : সাইকেলে আমেরিকার সিয়াটল থেকে ওয়াশিংটন ডি.সি

Author

Muntassir Mamoon

Publisher

Bengal Publication

Number of Pages

199

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Travel
  • First Published

    FEB 2022

    আমেরিকায় সাইকেল চালানোর তাগিদটা পুরনোই। স্বপ্নের দেশ' আমেরিকায় মানুষ গেলে আর ফিরে কেন আসতে চায় না, সেটা চেখে দেখার লালসা বহু দিনের। দুনিয়ায় আরো কত কত দেশ, ছোট দেশ, বড় দেশ, পাহাড়ের দেশ, সাগরের দেশ, মেঘের দেশ, বালির দেশ আবার অনেকের কাছে না-ফেরার দেশ। কিন্তু আমেরিকা, আমেরিকাই। কেন, তার উত্তর জটিলই। আটলান্টিকের ওপারের দেশে শতক ধরে মানুষ জীবিকার জন্য হোক আর ভাগ্যের অন্বেষণেই হোক, গিয়েছেন, থিতু হয়েছেন। গড়েছেন একদম আলাদা এক রাষ্ট্র। যে-রাষ্ট্রে অধিবাসী হয়েছেন অভিবাসী হয়ে। আমেরিকা তাই সারা পৃথিবীর সবচেয়ে পরিচিত দেশ। আমার উচাটন মনও অবচেতনে আটকে যায় এর রূপকথায়। রাস্তা কিছুটা সহজ ছিল যদি আমি প্রচলিত পথে এগিয়ে যেতাম। কিন্তু “দেখতে চাই ধরণি' মার্কা রোমান্টিসিজমে বেঁকে বসে জীবন। তাই চাকরি ছাড়তে হয় দুনিয়া দেখার লোভে। সামনে কী হবে, কী আছে, কী থাকবে- সে-হিসাব মেলানোর ক্যালকুলাসে একদমই কাঁচা আমি বরাবর। তাই প্রকৌশলী হয়ে আমেরিকা যাওয়ার চেয়ে সাইকেলে আমেরিকা যাওয়ার পথ মাড়াতেই মন সায় দিলো বেশি। চুলোয় গেল ১৬ বছরের তাবড় তাবড় বইপত্রের বিদ্যা। জমানো টাকা আর বন্ধুবান্ধবের ধারের বোঝা কাঁধে নিয়ে সাইকেলের শুরু – দেশ, মহাদেশ, যতটুকু টাকায় কুলিয়েছে, চেষ্টা করে গেছি দুচাকায় দুনিয়া দেখতে। আর তারও সাত বছর পর আমেরিকার পশ্চিম থেকে পূর্ব উপকূল পর্যন্ত সাইকেল যাত্রা। ভিসা পাওয়ার গল্পটা অনেক বড়। সে গল্প আমাদের অনেকের মতোই। তাই আর শুরু না করাই ভালো। শেষমেশ ২০১১-তে এক কনফারেন্সে পোস্টার প্রেজেন্টেশনের আমন্ত্রণে ভিসা মিলেছিল। আর সেটাই সুযোগ হয়ে এসেছিল। কিন্তু আমেরিকা আসার পর, যাদের সহযোগিতা ছাড়া এই যাত্রা ভীষণ কঠিন হয়ে যেত, তাদের কথা না বললেই নয়। এই ধরনের দীর্ঘ কোনো অভিযানে সবকিছু বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। তাই যাত্রা শুরুর আগে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি, রসদ জোগাড় করাও একটা বড় কাজ হয়ে যায়। সাইকেল মেরামতের জন্য মেকানিকের কাছে যাওয়া, ক্যাম্পিংয়ের জন্য তাঁবু, রান্না করার স্টোভ থেকে শুরু করে অনেক কিছু। সকাল-বিকেল-রাত একাকার করে সহযোগিতা করেছেন সনি কামালভাই। নিউইয়র্কে তাঁর সাহায্য ভোলার নয়। আমার বন্ধু সুমু আর কবিরভাই, যাদের বাড়িতে সময়ে অসময়ে হানা দেওয়া হয়েছে। ২০১১ সালে প্রথম আমেরিকা ভ্রমণের সময় এই নিউইয়র্কেই গাড়ির জানালা ভেঙে আমার ক্যামেরাসমেত টাকা-পয়সা যা কিছু ছিল, সব চুরি হয়ে গিয়েছিল। সেই স্মৃতির ভয়াবহতা আজও আমাকে হানা দেয়। চোখের পলকে প্রায় নিঃস্ব হয়ে যাওয়া যে কত সহজ তা বলে বোঝানো কঠিন। সেই ভয়াবহ স্মৃতিকে মুছে দেওয়ার জন্য আমার চার বন্ধু প্রিতম, বাপ্পি, আফজাল ও আরমানের অভিলাষ না বললেই নয়। চুরি হয়ে যাওয়া ক্যামেরার চেয়ে আরো ভালো ক্যামেরা কিনে দিয়েছিল এ-চারজন। এই গল্পের দৈর্ঘ্য অনেক। শুধু আভাস দেওয়া গেল। এই বইয়ের সব ছবি তোদের জন্য। আমার সহপাঠী ওয়াহিদ, জয়দীপ; অনুজপ্রতিম হাসান তারেক; ওয়াশিংটন ডিসিতে পাপ্পুর (ইশতিয়াক) আতিথেয়তা না পেলে শেষটা কষ্টের হতো। দোলনভাই, মাসুদভাই, শামিমভাইয়ের কথা চলে এসেছে নানাভাবে। ঠিক সেভাবে রাগিব হাসানভাইয়ের সহযোগিতাও কাজে লেগেছিল বেশ। আমি বুয়েটের না হয়েও বুয়েটিয়ানদের যে-সহযোগিতা পেয়েছিলাম, তা ভোলার নয়। আমরা বোন মাফরুহা ও তার পরিবার, আমার ভাই এনায়েত - অস্ফুটে সলজ্জ বলার চেষ্টা করছি, নীরবে তোমাদের রেখে গেলাম। ২০১২ সালের ঘটে যাওয়া ঘটনাকে লিখে ফেলতে যার অনুপ্রেরণা সবচেয়ে বেশি ছিল, তিনি আমার বন্ধুপ্রতিম রাফিক হারিরিভাই। তিনি এতবার লিখতে বলেছেন যে, শেষমেশ বইটা লিখে ফেলা গেছে। ১০ বছর বেশ লম্বা সময়। তাই সে-সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে যথাসম্ভব সুচারুভাবে তুলে ধরার জন্য যারা সাহায্য করেছিলেন, তাদের প্রায় সবার সঙ্গেই একাধিকবার কথা বলা হয়েছে । তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ । সময়-অসময়ে বিরক্ত করার জন্য । প্রখ্যাত লেখক, ইলাস্ট্রেটর সুজি বেকার ও National Oceanic and Atmospheric Administration-এর সারাহ মরিসন এবং বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের লুভা নাহিদ চৌধুরী আপাকে বিশেষ ধন্যবাদ। এই বই আপনাদের কাছে কণী। মুনতাসির মামুন Report incorrect information sponsored
    No Specifications