Skip to Content
তিন্নি ও বন্যা

Price:

128.00 ৳


তিনি একজনই
তিনি একজনই
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)
তিমুর ও তার দলবল (আর্কাদি গাইদার) (দিব্য প্রকাশ)
তিমুর ও তার দলবল (আর্কাদি গাইদার) (দিব্য প্রকাশ)
120.00 ৳
150.00 ৳ (20% OFF)

তিন্নি ও বন্যা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/34576/image_1920?unique=e536570

128.00 ৳ 128.0 BDT 160.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

"তিন্নি ও বন্যা (৭টি গল্প)"বইটির প্রথমের কিছু অংশ: ঝুম্পু। ফাইনাল পরীক্ষার শেষে সিলেট থেকে ঝুমুর আমাকে চিঠি লিখল, চিঠির বিষয়বস্তু এরকম : অনেকদিন আমাকে দেখে না, আমি কি আগের মতােই বেকুব আছি, নাকি কিছু বুদ্ধিশুদ্ধি হয়েছে সেটা দেখার তার কৌতূহল। তাই পরীক্ষা শেষ হবার পরই আমি যেন সিলেট চলে আসি। . ঝুমুর আমার ছােট খালার মেয়ে, বয়সে আমার থেকে বছর দুয়েক বড় হতে পারে, কিন্তু কথাবার্তা খুব চ্যাটাং চ্যাটাং! তাকে দেখে মনে হয় কেউ বুঝি একটা শুকনাে কাঠির মাঝে আলু গেঁথে দিয়েছে। তার ছােটজনের নাম। বাবু যদিও তার চেহারার মাঝে কোনাে বাবুয়ানার চিহ্ন নেই–গাবদাগােবদা বােকা-বােকা চেহারা। পরীক্ষা শেষ হলে সবাই কতরকম আনন্দ করে—নাটক-সিনেমা দেখে, গিটার বাজানাে শেখে, হৈচৈ করে ক্রিকেট খেলে, কেউ-কেউ আবার। কক্সবাজার রাঙামাটি বেড়াতে যায়। আমি কখনাে কিছু করি নি, তাই ঝুমুরের চিঠি পেয়ে এবারে আমি ঠিক করে ফেললাম যে-করেই হােক সিলেট যেতে হবে। আব্বা-আম্মার পিছনে ঘ্যানঘ্যান করে জ্বালাতন শুরু করলাম। আমার ঘ্যানঘ্যান করায় কাজ হল বলা যেতে পারে, একরকম বিরক্ত হয়েই আব্বার পরিচিত এক বন্ধুর সাথে আমাকে সিলেটে খালার বাসায় পাঠিয়ে দিলেন। আমি যখন ছােট খালার বাসায় পৌঁছালাম তখন সন্ধে হয়ে গেছে। দরজা খুলে দিল প্রায় পরীর মতাে দেখতে খুব সুন্দর চেহারার একটা মেয়ে। আমাকে দেখে চিৎকার করে বলল, “এসে গেছে! এসে গেছে!! রাজু এসে গেছে! পিপীলিকাভুক রাজু!”

Muhammed Zafar Iqbal

মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন বাংলাদেশী কথাসাহিত্য ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক, কলাম লেখক, পদার্থবিদ, শিক্ষাবিদ ও আন্দোলনকর্মী। তার লেখা কিছু উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং ২০১৮ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত একই বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। ২০১৯ সালের অক্টোবরে তিনি অবসরে চলে যান। তিনি ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ক্যলিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট অব টেকনলজি ও বেল কমিউনিকেশনস রিসার্চে ১৮ বছর কাজ করার পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যুক্ত হন।

Title

তিন্নি ও বন্যা

Author

Muhammed Zafar Iqbal

Publisher

Mowla Brothers

Number of Pages

85

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Short Story
  • First Published

    FEB 2020

    "তিন্নি ও বন্যা (৭টি গল্প)"বইটির প্রথমের কিছু অংশ: ঝুম্পু। ফাইনাল পরীক্ষার শেষে সিলেট থেকে ঝুমুর আমাকে চিঠি লিখল, চিঠির বিষয়বস্তু এরকম : অনেকদিন আমাকে দেখে না, আমি কি আগের মতােই বেকুব আছি, নাকি কিছু বুদ্ধিশুদ্ধি হয়েছে সেটা দেখার তার কৌতূহল। তাই পরীক্ষা শেষ হবার পরই আমি যেন সিলেট চলে আসি। . ঝুমুর আমার ছােট খালার মেয়ে, বয়সে আমার থেকে বছর দুয়েক বড় হতে পারে, কিন্তু কথাবার্তা খুব চ্যাটাং চ্যাটাং! তাকে দেখে মনে হয় কেউ বুঝি একটা শুকনাে কাঠির মাঝে আলু গেঁথে দিয়েছে। তার ছােটজনের নাম। বাবু যদিও তার চেহারার মাঝে কোনাে বাবুয়ানার চিহ্ন নেই–গাবদাগােবদা বােকা-বােকা চেহারা। পরীক্ষা শেষ হলে সবাই কতরকম আনন্দ করে—নাটক-সিনেমা দেখে, গিটার বাজানাে শেখে, হৈচৈ করে ক্রিকেট খেলে, কেউ-কেউ আবার। কক্সবাজার রাঙামাটি বেড়াতে যায়। আমি কখনাে কিছু করি নি, তাই ঝুমুরের চিঠি পেয়ে এবারে আমি ঠিক করে ফেললাম যে-করেই হােক সিলেট যেতে হবে। আব্বা-আম্মার পিছনে ঘ্যানঘ্যান করে জ্বালাতন শুরু করলাম। আমার ঘ্যানঘ্যান করায় কাজ হল বলা যেতে পারে, একরকম বিরক্ত হয়েই আব্বার পরিচিত এক বন্ধুর সাথে আমাকে সিলেটে খালার বাসায় পাঠিয়ে দিলেন। আমি যখন ছােট খালার বাসায় পৌঁছালাম তখন সন্ধে হয়ে গেছে। দরজা খুলে দিল প্রায় পরীর মতাে দেখতে খুব সুন্দর চেহারার একটা মেয়ে। আমাকে দেখে চিৎকার করে বলল, “এসে গেছে! এসে গেছে!! রাজু এসে গেছে! পিপীলিকাভুক রাজু!”
    No Specifications