Skip to Content
মুক্তিযুদ্ধে বরিশাল : প্রত্যক্ষদর্শী ও অংশগ্রহণকারীর বিবরণ

Price:

240.00 ৳


মুক্তিযুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ
200.00 ৳
250.00 ৳ (20% OFF)
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ (আগামী)
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ (আগামী)
320.00 ৳
400.00 ৳ (20% OFF)

মুক্তিযুদ্ধে বরিশাল : প্রত্যক্ষদর্শী ও অংশগ্রহণকারীর বিবরণ

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/27610/image_1920?unique=5b478ad

240.00 ৳ 240.0 BDT 300.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসের মধ্যেই বরিশাল জেলার সব মহকুমা ও থানা পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। প্রতিটি মহকুমা সদর ছাড়াও কোথাও কোথাও থানা সদরেও পাকিস্তানি বাহিনীর ইউনিট চলে যায়। কেন্দ্রীয় নির্দেশনানুযায়ী ঐসব ইউনিট শান্তিকমিটি ও তাদের সহযােগী বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে কর্মসূচি গ্রহণ করে। পাকিস্তানি পক্ষ অবলম্বনকারীরা ধর্মীয় বিভেদ তৈরি করে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের চরম মানসিক যন্ত্রণায় নিক্ষিপ্ত করেছিল। জীবন বাঁচানাের তাগিদে সাময়িকভাবে অনেক হিন্দু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। অনেক বিবাহিত রমণী হাতের শাখা ভেঙে ফেলে। পুরুষেরা দাড়ি রাখে, টুপি পরে, অনেকে পাঁচওয়াক্ত নামাজ পড়তেও শিখেছিল। অনেকে ধমান্তরিত হয়েও রেহাই পায়নি। পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এ দেশীয় দোসরবাহিনী আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ছাড়াও নিরীহ জনগােষ্ঠীকে হত্যা শুরু করে।

Dr. Sukumar Biswas

ড. সুকুমার বিশ্বাস ১৯৪৫ সালের ২রামে বর্তমান চুয়াডাঙ্গা জেলায় অন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় খেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এবং ১৯৭৭ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ. পাশ করেন। ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি পিএইচ.ডি. ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৯১-৯২ সালে এক বছর কলকাতায় রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৯৩ সালে জাপানের ইনস্টিটিউট অব ডেভলপিং ইকোনমিস নামক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে প্রফেসর হিরোশি সাতোর সঙ্গে 'Religion and Politics in Bangladesh and West Bengal: A study of Communal Relations' গবেষণা করেন। গবেষণা কাজটি জাপান থেকে প্রকাশিত হয়। একই প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে ১৯৯৬ সালের মে-ডিসেম্বর পর্যন্ত আমন্ত্রিত ফেলো হিসেবে ‘Emergence of Bangladesh : The Japanese Viewpoints' বিষয়ে গবেষণা করেন। গবেষণা -কর্মটি জাপান এবং বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালে 'জাতীয় স্বাধীনতার ইতিহাস পরিষদ, ১৯৭৪-১৯৭৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ রাইফেলস-এর ইতিহাস সেল, ১৯৭৭-৭৮ সালে গঠিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস লিখন ও মুদ্রণ প্রকল্প, ১৯৯০ সালে গঠিত ‘মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র, এবং ১৯৯৬-’৯৭ সালে মুক্তিযুদ্ধের কথ্য ইতিহাস প্রকল্পের একজন গবেষক হিসেবে বিশেষ অবদান রাখেন। বর্তমানে তিনি বাংলা একাডেমী পরিচালিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ : দলিল ও ইতিহাস’ বিষয়ক গ্রন্থ প্রকাশ প্রকল্লের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: অসহযোগ আন্দোলন ’৭১ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুক্তিব্য (১৯৯৬), বাংলাদেশ : মুক্তিযুদ্ধের ভূগোল-ইতিহাস (১৯৯৬), Japan and the Emergence of Bangladesh (1998), মুক্তিযুদ্ধে রাইফেলস ও অন্যান্য বাহিনী (১৯৯৯)। কেবল ইতিহাস নয়—বাংলাদেশেল সাহিত্য সংস্কৃতি-বিষয়ক বেশ কিছুদিকচিহ্নবাহী গবেষণাগ্রন্থও তাঁর রয়েছে।

Title

মুক্তিযুদ্ধে বরিশাল : প্রত্যক্ষদর্শী ও অংশগ্রহণকারীর বিবরণ

Author

Dr. Sukumar Biswas

Publisher

Mowla Brothers

Number of Pages

300

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Liberation War-M
  • First Published

    FEB 2020

    ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসের মধ্যেই বরিশাল জেলার সব মহকুমা ও থানা পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। প্রতিটি মহকুমা সদর ছাড়াও কোথাও কোথাও থানা সদরেও পাকিস্তানি বাহিনীর ইউনিট চলে যায়। কেন্দ্রীয় নির্দেশনানুযায়ী ঐসব ইউনিট শান্তিকমিটি ও তাদের সহযােগী বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে কর্মসূচি গ্রহণ করে। পাকিস্তানি পক্ষ অবলম্বনকারীরা ধর্মীয় বিভেদ তৈরি করে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের চরম মানসিক যন্ত্রণায় নিক্ষিপ্ত করেছিল। জীবন বাঁচানাের তাগিদে সাময়িকভাবে অনেক হিন্দু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। অনেক বিবাহিত রমণী হাতের শাখা ভেঙে ফেলে। পুরুষেরা দাড়ি রাখে, টুপি পরে, অনেকে পাঁচওয়াক্ত নামাজ পড়তেও শিখেছিল। অনেকে ধমান্তরিত হয়েও রেহাই পায়নি। পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এ দেশীয় দোসরবাহিনী আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ছাড়াও নিরীহ জনগােষ্ঠীকে হত্যা শুরু করে।
    No Specifications