Skip to Content
দ্য বিট্রেয়াল অভ ইষ্ট পাকিস্তান (আফসার)

Price:

400.00 ৳


দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান (স্কাই)
দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান (স্কাই)
520.00 ৳
650.00 ৳ (20% OFF)
দ্য বিট্রেয়াল অভ ইস্ট পাকিস্তান ( লে. জেনারেল এ. এ. কে. নিয়াজি)
দ্য বিট্রেয়াল অভ ইস্ট পাকিস্তান ( লে. জেনারেল এ. এ. কে. নিয়াজি)
400.00 ৳
500.00 ৳ (20% OFF)

দ্য বিট্রেয়াল অভ ইষ্ট পাকিস্তান (আফসার)

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/13578/image_1920?unique=04faf5c

400.00 ৳ 400.0 BDT 500.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

আমার নাম আমির আব্দুল্লাহ খান নিয়াজি, তবে আমি ‘টাইগার নিয়াজি’ হিসেবে বেশি পরিচিত। এ খেতাবটা আমাকে দিয়েছিলেন ১৬১ ভারতীয় পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার ওয়ারেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বার্মায় আমার বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য। পশ্চিম পাকিস্তানে আমাকে খেতাব দেয়া হয় ‘তারিক-বিন-জিয়াদ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমাকে কোহিমাতে মিলিটারি তারকা দেয়া হয় এবং ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে আমি দু’বার ‘হিলাল-ই-জুরাত’ খেতাবে ভূষিত হই, একবার ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে অন্যবার ১৯৭১-এর যুদ্ধে। অন্যান্য পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে সিতারা-ই-খিদমত' এবং 'সিতারা-ই-পাকিস্তান। আমি চব্বিশটা পদক পেয়েছি। আমাকে প্রশংসাপত্র দেয়া হয়েছে। মেজর থেকে আরাে ওপরে আমার সব পদোন্নতি হয়েছে দ্রুত। আমাকে যখন ইস্টার্ন গ্যারিসনের কর্তৃত্ব দেয়া হয়, যেটা ছিল সামরিক বাহিনীর তৃতীয় সিনিয়র পদ, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের তালিকায় আমি ছিলাম বারতম। বিভিন্ন সেক্টর পরিদর্শনে গেলে আমার সেনা দলকে দেখে সবাই চিৎকার দিত ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ, নিয়াজি তদবির, আল্লাহ-আকবর। আমাকে ইপকাফ (ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্সেস)-এর সদস্যদের কমিশন এবং পূর্ব পাকিস্তান গ্যারিসনের সদস্যদের এসজে (সিতারা-ই-জুরাত) বীরত্বপদক প্রদানের অনুমতি দেয়া হয়। ভারতীয়রা আমাকে সৈনিকদের সেনাপতি বলে সম্বােধন করত। আমার বীরত্বের জন্য পুরস্কার প্রাপ্তির কথা উল্লেখ করেছি নিজেকে জাহির করার জন্য নয়, বরং আমার কর্তব্য পালনে কতটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলাম সেটা ব্যাখ্যা করার জন্য। কর্তব্য পালনে সর্বদা আমি দেশকে নিজের চেয়ে ওপরে স্থান দিয়েছি। আমি ১৯১৫ সালে বালাে-খেল নামে একটা ছােট্ট গ্রামে জন্মগ্রহণ করি। গ্রামটা মিয়ানওয়ালি শহর থেকে দু মাইল দূরে সিন্ধু নদের পূর্ব তীরে অবস্থিত। বর্তমান মিয়ানওয়ালি এবং মিয়ানওয়ালি জেলার ইসা-খেল তহসিল একসময় বান্ন জেলার অংশ ছিল। ব্রিটিশরা এক অজ্ঞাত কারণে বান্ন জেলা

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল জন্ম ১ জানুয়ারি, খুলনা । এমবিবিএস পাশ করেছেন শের-ই- বাংলা মেডিক্যাল কলেজ, বরিশাল থেকে । পোস্ট গ্রাজুয়েশন করেছেন অর্থোপেডিক সার্জারিতে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা থেকে। লেখালেখির শুরুটা কবিতা দিয়ে হলেও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তার অবাধ বিচরণ। সায়েন্স ফিকশন ও ভৌতিক গল্প লিখেছেন প্রচুর। অনুবাদেও সমান দক্ষ । মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাহিত্য নিয়েও কাজ করেছেন অনেক স্বাস্থ্যু বিষয়ক লেখালেখিকে তিনি সাহিত্যের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন । ছাত্রজীবনে সক্রিয় রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন । তিনি শেরই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রসংসদের নির্বাচিত সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন । একই সাথে ছিলেন উক্ত মেডিক্যাল কলেজ শাখার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন (বিএমএ)-এর নির্বাচিত কেন্দ্রীয় প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ হেলথ রাইটার্স ফোরাম-এর কেন্দ্রীয় মহাসচিব। প্রথম কবিতার বই একজন স্বপ্নপুরুষের কাছে মৃত্যুর অনুবাদ প্রকাশিত হয় ১৯৮৯ সালে। বাংলা ভাষায় প্রথম দীর্ঘ সায়েন্স ফিকশন কবিতা লেখেন তিনি। স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখালেখিতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে পেয়েছেন আনোয়ারা-নূর পুরস্কার । চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য তাকে ফ্রিলেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ কর্তৃক এফজেএ অ্যাওয়ার্ড অব ফ্রিডম ২০১২ প্রদান করা হয়। এছাড়াও তাকে মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক ২০১২ এবং মে দিবস সম্মাননা ২০১৩ প্রদান করা হয়। রহস্য পত্রিকায় তিনি পাঠকদের স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর দেন এবং উন্মাদ পত্রিকার পরিকল্পনা বিভাগে রয়েছেন। পেশাগত জীবনে তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অর্থেপেডিক ও ট্রামাটােলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং সার্জারি বিভাগের আবাসিক সার্জন ।

Title

দ্য বিট্রেয়াল অভ ইষ্ট পাকিস্তান (আফসার)

Author

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল

Publisher

Afsar Brothers

Number of Pages

345

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Biography
  • First Published

    AUG 2023

    আমার নাম আমির আব্দুল্লাহ খান নিয়াজি, তবে আমি ‘টাইগার নিয়াজি’ হিসেবে বেশি পরিচিত। এ খেতাবটা আমাকে দিয়েছিলেন ১৬১ ভারতীয় পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার ওয়ারেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বার্মায় আমার বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য। পশ্চিম পাকিস্তানে আমাকে খেতাব দেয়া হয় ‘তারিক-বিন-জিয়াদ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমাকে কোহিমাতে মিলিটারি তারকা দেয়া হয় এবং ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে আমি দু’বার ‘হিলাল-ই-জুরাত’ খেতাবে ভূষিত হই, একবার ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে অন্যবার ১৯৭১-এর যুদ্ধে। অন্যান্য পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে সিতারা-ই-খিদমত' এবং 'সিতারা-ই-পাকিস্তান। আমি চব্বিশটা পদক পেয়েছি। আমাকে প্রশংসাপত্র দেয়া হয়েছে। মেজর থেকে আরাে ওপরে আমার সব পদোন্নতি হয়েছে দ্রুত। আমাকে যখন ইস্টার্ন গ্যারিসনের কর্তৃত্ব দেয়া হয়, যেটা ছিল সামরিক বাহিনীর তৃতীয় সিনিয়র পদ, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের তালিকায় আমি ছিলাম বারতম। বিভিন্ন সেক্টর পরিদর্শনে গেলে আমার সেনা দলকে দেখে সবাই চিৎকার দিত ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ, নিয়াজি তদবির, আল্লাহ-আকবর। আমাকে ইপকাফ (ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্সেস)-এর সদস্যদের কমিশন এবং পূর্ব পাকিস্তান গ্যারিসনের সদস্যদের এসজে (সিতারা-ই-জুরাত) বীরত্বপদক প্রদানের অনুমতি দেয়া হয়। ভারতীয়রা আমাকে সৈনিকদের সেনাপতি বলে সম্বােধন করত। আমার বীরত্বের জন্য পুরস্কার প্রাপ্তির কথা উল্লেখ করেছি নিজেকে জাহির করার জন্য নয়, বরং আমার কর্তব্য পালনে কতটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলাম সেটা ব্যাখ্যা করার জন্য। কর্তব্য পালনে সর্বদা আমি দেশকে নিজের চেয়ে ওপরে স্থান দিয়েছি। আমি ১৯১৫ সালে বালাে-খেল নামে একটা ছােট্ট গ্রামে জন্মগ্রহণ করি। গ্রামটা মিয়ানওয়ালি শহর থেকে দু মাইল দূরে সিন্ধু নদের পূর্ব তীরে অবস্থিত। বর্তমান মিয়ানওয়ালি এবং মিয়ানওয়ালি জেলার ইসা-খেল তহসিল একসময় বান্ন জেলার অংশ ছিল। ব্রিটিশরা এক অজ্ঞাত কারণে বান্ন জেলা
    No Specifications