Skip to Content
বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন

Price:

120.00 ৳


বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (তাম্রলিপি)
বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (তাম্রলিপি)
192.00 ৳
240.00 ৳ (20% OFF)
বঙ্গবন্ধু ও দোয়েলের গল্প
বঙ্গবন্ধু ও দোয়েলের গল্প
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)
20% OFF

বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/36181/image_1920?unique=817aca0

120.00 ৳ 120.0 BDT 150.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

এই বইটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহকর্মী তাজউদ্দীন আহমদের রাজনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে লেখা। বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত আস্থাভাজন ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। তবে স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন আহমদের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয় এবং এক পর্যায়ে তাজউদ্দীন। আহমদ মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়েন তাঁকে পরবর্তীকালে গঠিত বাকশালে কোনাে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়া হয়নি। তা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে মােশতাকের মন্ত্রিসভায় যােগদানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেন তাজউদ্দীন আহমদ। অন্য তিন জাতীয় নেতার সাথে তিনিও গ্রেপ্তার হন এবং কারাগারে নিহত হন। নিজের প্রাণের বিনিময়ে তাজউদ্দীন আহমদ প্রমাণ করেন যে, তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। ছিলেন। আর বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীনসহ চার জাতীয় নেতার হত্যাকাণ্ড ছিল একইসূত্রে গাঁথা—একই চক্রান্তের অংশ। স্বাধীনতার পরে এক অস্থির, সংকটময় সময়ে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন আহমদের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল কেন? কাদের ভূমিকা ছিল এর পেছনে? তাজউদ্দীন আহমদ খ্যাতনামা রাজনীতিক ছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর কোনাে তুলনাই হয় না। তারপরও তাজউদ্দীন আহমদ ক্ষমতা না ছেড়েই বঙ্গবন্ধুর সরকারের সমালােচনার মাধ্যমে প্রকারান্তরে তাঁকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন কেন? এসব প্রশ্ন সেদিনের মতাে আজো বিভিন্নভাবে ওঠে রাজনৈতিক মহলে এসব প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইটিতে। সেই সাথে তুলে ধরা হয়েছে সেই সময়কার আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট

আমির হোসেন

আমির হােসেন একজন সাংবাদিক। বর্তমানে তিনি। ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা ডেইলি সান-এর সম্পাদক। এর আগে তিনি ছিলেন বাংলাদেশ টুডের নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক বাংলার বাণীর সহকারী সম্পাদক এবং সাপ্তাহিক এই সময়-এর সম্পাদক। ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সময়। পর্যন্ত তিনি দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র স্টাফ রিপাের্টার ছিলেন। তার আগে ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত ছিলেন। বার্তা সংস্থা পিপিআই-এর স্টাফ রিপাের্টার আর মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলিতে তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে 'সংবাদ পর্যালােচনার স্ক্রিপ্ট লিখেছেন এবং সাপ্তাহিক বাংলার বাণীর। সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন বাঙালি জাতির আত্মপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামের সেই ক্রান্তিকালের এই ছয় বছর সময়ে তিনি ছয় দফা আন্দোলন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ইত্যাদি কভার। করেন। ইত্তেফাকে তার দায়িত্ব ছিল রাজনৈতিক সংবাদ, বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত সংবাদ পরিবেশন করা। সেই সুবাদে মাত্র ছয় বছরের মধ্যে বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের স্বাধীনতা সংগ্রামে উত্তরণ এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের মুক্তিযুদ্ধে রূপান্তর তিনি অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছেন। সেই উত্তাল দিনগুলির কথা—বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতার জন্য বাঙালির বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম আর ত্যাগ-তিতিক্ষার উপাখ্যানই লিপিবদ্ধ হয়েছে এই বইতে। তার লেখা প্রথম বই মুজিব হত্যার অন্তরালে প্রকাশিত হয়। ১৯৮০ সালে কিন্তু তৎকালীন প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে বইটির লেখক হিসেবে তিনি নিজের নামের পরিবর্তে ইশতিয়াক হাসান’ ছদ্মনাম ব্যবহার করতে বাধ্য হন। কথাসাহিত্যেও তার পদচারণা দেখতে পাবেন পাঠক সূর্যতােরণ এবং যুদ্ধ ও প্রেম উপন্যাসের মাধ্যমে ।

Title

বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন

Author

আমির হোসেন

Publisher

Adorn Publication

Number of Pages

96

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • History
  • First Published

    FEB 2009

     Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

     Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

     Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

     International Delivery: Charges vary by country and book weight - will be informed after order confirmation.

     3 Days Happy Return. Change of mind is not applicable

     Multiple Payment Methods: Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

    এই বইটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহকর্মী তাজউদ্দীন আহমদের রাজনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে লেখা। বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত আস্থাভাজন ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। তবে স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন আহমদের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয় এবং এক পর্যায়ে তাজউদ্দীন। আহমদ মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়েন তাঁকে পরবর্তীকালে গঠিত বাকশালে কোনাে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়া হয়নি। তা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে মােশতাকের মন্ত্রিসভায় যােগদানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেন তাজউদ্দীন আহমদ। অন্য তিন জাতীয় নেতার সাথে তিনিও গ্রেপ্তার হন এবং কারাগারে নিহত হন। নিজের প্রাণের বিনিময়ে তাজউদ্দীন আহমদ প্রমাণ করেন যে, তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর প্রতি অনুগত। ছিলেন। আর বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীনসহ চার জাতীয় নেতার হত্যাকাণ্ড ছিল একইসূত্রে গাঁথা—একই চক্রান্তের অংশ। স্বাধীনতার পরে এক অস্থির, সংকটময় সময়ে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন আহমদের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল কেন? কাদের ভূমিকা ছিল এর পেছনে? তাজউদ্দীন আহমদ খ্যাতনামা রাজনীতিক ছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর কোনাে তুলনাই হয় না। তারপরও তাজউদ্দীন আহমদ ক্ষমতা না ছেড়েই বঙ্গবন্ধুর সরকারের সমালােচনার মাধ্যমে প্রকারান্তরে তাঁকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন কেন? এসব প্রশ্ন সেদিনের মতাে আজো বিভিন্নভাবে ওঠে রাজনৈতিক মহলে এসব প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইটিতে। সেই সাথে তুলে ধরা হয়েছে সেই সময়কার আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
    No Specifications