Skip to Content
নবরূপে বাকশাল

Price:

320.00 ৳


নবনী (সময়)
নবনী (সময়)
208.00 ৳
260.00 ৳ (20% OFF)
নবান্ন : জুলাই ২০২৩
নবান্ন : জুলাই ২০২৩
400.00 ৳
400.00 ৳

নবরূপে বাকশাল

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/25030/image_1920?unique=479c0a1

320.00 ৳ 320.0 BDT 400.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

মাহমুদুর রহমানের এসব লেখা দৈনিক আমার দেশ ও দৈনিক নয়াদিগন্তে প্রকাশ হয়েছিল ডিসেম্বর ২০০৮ থেকে ৩০ মে ২০১০ পর্যন্ত। তিনি ৪ জানুয়ারি ২০০৯-তেই আশঙ্কা করেছিলেন, ক্ষমতায় গিয়ে আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদের দিকে ঝুঁকে পড়বে। ৬ জানুয়ারি ২০০৯-এ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ঠিক সেদিকেই গেছে। মাহমুদুর রহমানের ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হয়েছে। '১৪ জুন ২০০৯-এ তিনি আওয়ামী সরকারের বাজেটের সত্য-মিথ্যার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। তার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দুটি লেখা হচ্ছে, ‘স্বাধীনতা বেচে স্বাধীনতার ঋণ শােধ এবং আওয়ামী লীগের ঋণ বাংলাদেশ শােধ করবে কেন?' এই দুটি। লেখাতে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে জোরাল আবেদন রেখেছেন। বস্তুত, ফেলানি যুগে যখন একটি অসম চুক্তির আওতায় ট্রানজিটসহ ইন্ডিয়ার বিভিন্ন দাবি মেনে নিতে হচ্ছে বাংলাদেশকে, তখন মাহমুদুর রহমানের লেখার অভাব দেশপ্রেমিক বাংলাদেশীরা প্রচণ্ডভাবে অনুভব করছেন। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০-এ ‘সততায় পারবেন না প্রধানমন্ত্রী” শীর্ষক রচনায় মাহমুদুর রহমান যে ব্যক্তিগত 'চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন সেটাও সত্য। ওয়ান-ইলেভেনের সেনা সরকার যখন বাংলাদেশের দুই প্রধানমন্ত্রী, বহু মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, ব্যবসায়ী, আইনজীবী ও সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। সত্য-মিথ্যা দুর্নীতির মামলা শুরু করেছিল, তখনও তারা মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে কোনাে অভিযােগ আনতে পারেনি। সুতরাং নির্দ্বিধায় বলা যায়, সততার | চ্যালেঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হেরে গেছেন। বস্তুত, তাকে বন্দি রাখার মূল কারণ এটাই।

মাহমুদুর রহমান (সাংবাদিক)

মাহমুদুর রহমান (সাংবাদিক) জন্ম পুরনো ঢাকার গেণ্ডারিয়ায়, ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই । দৈনিক আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক । বর্তমান সময়ে দেশের জনপ্ৰিয় কলাম লেখক । তার কলম থেকে আগুন ঝরে। এই সাহসী কলম সৈনিক তার দৃঢ়, আপসহীন মনোভাবের জন্য কারাভোগ করেছেন । বুয়েট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ এবং জাপানে সিরামিকস-এ উচ্চতর ডিপ্লোমা করেছেন । বিনিয়োগ বোর্ডের সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং সরকারের সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা ছিলেন । বাংলাদেশের অন্যতম অগ্ৰণী একজন শিল্প উদ্যোক্তা । সিরামিকস সামগ্ৰী তৈরি এবং তা বিদেশে রফতানির ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা তাঁর অন্যতম কৃতিত্ব। তাঁর বলিষ্ঠ ও সুযোগ্য সম্পাদনায় দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা মানবাধিকার, স্বাধীনতা-সার্বভৌমতত্ত্ব, জাতীয় স্বার্থ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং আইনের শাসনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে।

Title

নবরূপে বাকশাল

Author

মাহমুদুর রহমান (সাংবাদিক)

Publisher

Hashi Prokashoni

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Politics
  • মাহমুদুর রহমানের এসব লেখা দৈনিক আমার দেশ ও দৈনিক নয়াদিগন্তে প্রকাশ হয়েছিল ডিসেম্বর ২০০৮ থেকে ৩০ মে ২০১০ পর্যন্ত। তিনি ৪ জানুয়ারি ২০০৯-তেই আশঙ্কা করেছিলেন, ক্ষমতায় গিয়ে আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদের দিকে ঝুঁকে পড়বে। ৬ জানুয়ারি ২০০৯-এ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ঠিক সেদিকেই গেছে। মাহমুদুর রহমানের ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হয়েছে। '১৪ জুন ২০০৯-এ তিনি আওয়ামী সরকারের বাজেটের সত্য-মিথ্যার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। তার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দুটি লেখা হচ্ছে, ‘স্বাধীনতা বেচে স্বাধীনতার ঋণ শােধ এবং আওয়ামী লীগের ঋণ বাংলাদেশ শােধ করবে কেন?' এই দুটি। লেখাতে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে জোরাল আবেদন রেখেছেন। বস্তুত, ফেলানি যুগে যখন একটি অসম চুক্তির আওতায় ট্রানজিটসহ ইন্ডিয়ার বিভিন্ন দাবি মেনে নিতে হচ্ছে বাংলাদেশকে, তখন মাহমুদুর রহমানের লেখার অভাব দেশপ্রেমিক বাংলাদেশীরা প্রচণ্ডভাবে অনুভব করছেন। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০-এ ‘সততায় পারবেন না প্রধানমন্ত্রী” শীর্ষক রচনায় মাহমুদুর রহমান যে ব্যক্তিগত 'চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন সেটাও সত্য। ওয়ান-ইলেভেনের সেনা সরকার যখন বাংলাদেশের দুই প্রধানমন্ত্রী, বহু মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, ব্যবসায়ী, আইনজীবী ও সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। সত্য-মিথ্যা দুর্নীতির মামলা শুরু করেছিল, তখনও তারা মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে কোনাে অভিযােগ আনতে পারেনি। সুতরাং নির্দ্বিধায় বলা যায়, সততার | চ্যালেঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হেরে গেছেন। বস্তুত, তাকে বন্দি রাখার মূল কারণ এটাই।
    No Specifications