Skip to Content
Filters

author.name

প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম

প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম পারিবারিকভাবে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলামের জন্ম কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলায় । পিতা: শহীদ ফজলুল হক। মাতা: জহুরা ফজল। তাঁর শহীদ পিতা ভেড়ামারার মোকারিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন। উত্তরসূরি হিসেবে সাইফুল ইসলামের মেজো ভাই রফিকুল ইসলাম শ্যামল দীর্ঘকাল জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে একই ইউনিয়নে দায়িত্ব পালন করেন। বৈরী ও প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও ড. সাইফুল ইসলাম ছাত্রজীবন থেকেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত হন। ছাত্রজীবনে সাইফুল ইসলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত হল শাখার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, সহ-সভাপতি ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালে জাকসুর শেষ নির্বাচনে হল সংসদে বিপুল ভোটে সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) নির্বাচিত হন। ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ঐক্য পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক পদে সফলভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ২০১২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদ সাদা দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়া-২ সংসদীয় আসনে (মিরপুর- ভেড়ামারা) বিএনপি'র রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ছিলেন। বিগত সময়ে ফ্যাসিস্ট সরকার বিরোধী আন্দোলনে মিছিল-মিটিং সভা-সমিতিতে বক্তৃতা দেওয়ার বাইরেও শেখ হাসিনার জেল- জুলুম নির্যাতনের ভয় উপেক্ষা করে সর্বদা জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষে কাজ করেছেন । কুষ্টিয়া-২ আসনে জননন্দিত এই ব্যক্তিত্ব গণমানুষের মাঝে পরিচ্ছন্ন, সৎ, সাহসী ও নির্ভীক নেতা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। মাটি ও মানুষের পক্ষে কাজ করে এই বিশিষ্ট ব্যক্তি হয়ে উঠেছেন জনগণের নেতা। উচ্চশিক্ষিত ও নিরহংকারী মানুষটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যথার্থ সম্পদ। দলের অকুতোভয় সৈনিক হওয়ার কারণে ড. সাইফুল ইসলাম ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ফ্যাসিস্ট সরকার দ্বারা নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবু গত ১৬ বছরে তাঁর বলিষ্ঠ ও নির্ভীক কণ্ঠস্বর ফ্যাসিবাদ বিরোধিতায় সোচ্চার ছিল। সার্বক্ষণিক।