Skip to Content
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাপর্বে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লার ভূমিকা

Price:

240.00 ৳


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বাতিঘর : ইতিহাস ও তথ্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বাতিঘর : ইতিহাস ও তথ্য
240.00 ৳
300.00 ৳ (20% OFF)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতি ১৯৪৭-১৯৫১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতি ১৯৪৭-১৯৫১
320.00 ৳
400.00 ৳ (20% OFF)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাপর্বে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লার ভূমিকা

https://pathakshamabesh.com/web/image/product.template/24388/image_1920?unique=479c0a1

240.00 ৳ 240.0 BDT 300.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions
30-day money-back guarantee
Shipping: 2-3 Business Days

 Delivery Charge (Based on Location & Book Weight)

 Inside Dhaka City: Starts from Tk. 70 (Based on book weight)

 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh): Starts from Tk. 150 (Weight-wise calculation applies)

 International Delivery: Charges vary by country and book weight — will be informed after order confirmation.

 3 Days Happy ReturnChange of mind is not applicable

 Multiple Payment Methods

Credit/Debit Card, bKash, Rocket, Nagad, and Cash on Delivery also available. 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর বাংলাদেশের ইতিহাস অভিন্ন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রায় সব আন্দোলনই অঙ্কুরিত হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী প্রাঙ্গণে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর শুভক্ষণে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম। একটি জনগােষ্ঠীর সবচেয়ে প্রাচীন, ঐতিহ্যবাহী ও জ্ঞান চর্চার প্রধান বাতিঘর হিসেবে এবং সামাজিকসাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক পালাবদলের প্রধানতম কেন্দ্র হিসেবে বিগত একশ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলায় রয়েছে বৈচিত্রময় আড়ম্বর। দীর্ঘ এ চলার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চ শিক্ষায় যেমন নেতৃত্ব দিয়েছে, তেমনি পথ দেখিয়েছে। বাঙালি জাতির ক্রান্তিলগ্নেও। পূর্ববঙ্গের পিছিয়ে পড়া জনগােষ্ঠীকে শিক্ষায়-দীক্ষায়-প্রজ্ঞায় এগিয়ে নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কোন বিকল্প ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাপর্বের প্রেক্ষাপটে সেদিন অনড় দাবী নিয়ে এগিয়ে এসেছিলেন ঢাকার নবাবরা। দাবীর সমর্থনে যুক্ত হয়েছিলেন পূর্ববঙ্গের শিক্ষা সচেতন রাজনীতিবীদ, বুদ্ধিজীবী আর সমাজ হিতৈষী নেতৃবৃন্দ। নবাব সলিমুল্লাহ, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সাথে সেদিন সামনের সারিতে আরেকজন প্রচারবিমুখ বুদ্ধিজীবী শিক্ষাবিদ যুক্ত হয়েছিলেন। তিনি খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা।

ড. মোহাম্মদ আবদুর মজিদ

ড. মােহাম্মদ আবদুল মজিদ জন্ম ১৯৫৩, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইংরেজী ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স সহ এম.এ। অক্সফোর্ড থেকে হিসাব শাস্ত্র ও কম্পিউটারে উচ্চতর শিক্ষা। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতি’ শীর্ষক অভিসন্দর্ভের জন্য অর্থনীতিতে পিএইচডি। বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরীজীবন শুরুর পর ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যােগ দেন। নিরীক্ষা ও হিসাব বিভাগে, ইআরডি’তে, জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে, বিনিয়ােগ বাের্ডে, অর্থ বিভাগে এবং সচিব পদমর্যাদায় পরিকল্পনা কমিশনে, অভ্যন্তরীন সম্পদ বিভাগে এবং জাতীয় রাজস্ব বাের্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । ২০১০ সালে সরকারী চাকুরী হতে অবসর গ্রহণের পর সাত বছর বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির শীর্ষ নির্বাহী ‘চীফ কোঅর্ডিনেটর’ এবং বর্তমানে দেশের শীর্ষ শিল্প পরিবার এ কে খান এন্ড কোম্পানীর উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরত। তিনি ডিমিউচ্যুয়ালাইজড চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রথম চেয়ারম্যান। তিনি সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জের সাবেক চেয়ারম্যান। সমাজ সাহিত্য ও অর্থনীতি নিয়ে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সরব উপস্থিতি। প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩১। সাহিত্য সাধনা, জনপ্রশাসন ও সমাজ সেবায় তিনি স্যার সলিমুল্লাহ স্বর্ণপদক, লায়ন ক্লাব সেলিবারিটি পদক, কবিতালাপ পুরস্কার ২০১৫ এবং মাদার তেরেসা মেমােরিয়াল পদক ২০১৫, মহাত্মা গান্ধী পিস এওয়ার্ড ২০১৫, এবং অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক ২০১৬ প্রভৃতি সম্মাননায় ভূষিত হন। তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সােসাইটি, বাংলা একাডেমি, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন, বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন, খানবাহাদুর আহছানউল্লা ইনস্টিটিউট (নলতা। কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশন), বৃহত্তর খুলনা সমিতি, ঢাকাস্থ সাতক্ষীরা জেলা এবং শ্যামনগর উপজেলা সমিতি, সেন্টার ফর। জাকাত ম্যানেজমেন্ট, সিয়াকো ফাউন্ডেশন সহ বিভিন্ন আর্থ সামাজিক সাংস্কৃতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট। তিনি দুটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন অধ্যাপনাও করেন।

Title

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাপর্বে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লার ভূমিকা

Author

ড. মোহাম্মদ আবদুর মজিদ

Publisher

Nalta Kendrio Ahsaniya Mission

Number of Pages

365

Language

Bengali / বাংলা

Category

  • Biography
  • First Published

    DEC 2019

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর বাংলাদেশের ইতিহাস অভিন্ন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রায় সব আন্দোলনই অঙ্কুরিত হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী প্রাঙ্গণে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর শুভক্ষণে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম। একটি জনগােষ্ঠীর সবচেয়ে প্রাচীন, ঐতিহ্যবাহী ও জ্ঞান চর্চার প্রধান বাতিঘর হিসেবে এবং সামাজিকসাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক পালাবদলের প্রধানতম কেন্দ্র হিসেবে বিগত একশ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলায় রয়েছে বৈচিত্রময় আড়ম্বর। দীর্ঘ এ চলার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চ শিক্ষায় যেমন নেতৃত্ব দিয়েছে, তেমনি পথ দেখিয়েছে। বাঙালি জাতির ক্রান্তিলগ্নেও। পূর্ববঙ্গের পিছিয়ে পড়া জনগােষ্ঠীকে শিক্ষায়-দীক্ষায়-প্রজ্ঞায় এগিয়ে নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কোন বিকল্প ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাপর্বের প্রেক্ষাপটে সেদিন অনড় দাবী নিয়ে এগিয়ে এসেছিলেন ঢাকার নবাবরা। দাবীর সমর্থনে যুক্ত হয়েছিলেন পূর্ববঙ্গের শিক্ষা সচেতন রাজনীতিবীদ, বুদ্ধিজীবী আর সমাজ হিতৈষী নেতৃবৃন্দ। নবাব সলিমুল্লাহ, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সাথে সেদিন সামনের সারিতে আরেকজন প্রচারবিমুখ বুদ্ধিজীবী শিক্ষাবিদ যুক্ত হয়েছিলেন। তিনি খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা।
    No Specifications