মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী বন্ধুরা

জয় নিশান উড়ছে ঐ খুশীর হাওয়ায় ঐ উড়ছে, উড়ছে, উড়ছে, উড়ছে বাংলার ঘরে মুক্তি আলাে ঐ ঝরছে।” সেই আলাের ঝর্নাধারায় প্রজ্বলিত হয়ে উঠেছিল বিশ্ব নচিত্র এক নতুন দেশ। গৌরবের, আনন্দের, অহংকারের, আত্মমর্যাদার ও অপলব্ধির দিন এসেছিল আমাদের জীবনে, বর্বর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী আর কন্তু এ দেশীয় দোসরদের চুড়ান্তভাবে পরাজিত করে এসেছিল বিজয়ের দিন। আসন্তু লক্ষ্য ছিল একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র আত্মত্যাগ ও সম্ভ্রম হারানাে মা। কন্তু আজ আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সেদিন রুখে দাঁড়িয়েছিল ও লি। তুলে নিয়েছিল হাতে প্রতিরােধের অস্ত্র। একদিকে সাড়ে সাত কোটি ও অসীম ত্যাগ আর সাহস আর অন্য দিকে মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী বন্ধুদের অপরিসীম কদৰে কল ছিল মুক্তিযুদ্ধের বিজয়। একই সাথে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অকুতােভয়, আম, রাজনৈতিক নির্দেশনায় লড়াই করেছে মুক্তিযােদ্ধারা, যাদের অবদানে এই দেশ, সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অবিস্মরণীয় অবদান রাখেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বরেণ্য রক, রাজনীতিবিদ দার্শনিক, শিল্পী-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, বিশিষ্ট নাগরিক ও সংগঠন ইময়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকায় বিভিন্ন পর্বে মহান মুক্তিযুদ্ধে হকারী বিদেশী বন্ধুদের “বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা ও মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী মশ ভূষিত করা হয়। সর্ব প্রথম ২০১১ সালের ২৫ জুলাই বঙ্গভবনে আয়ােজিত নয়ন একাত্তরের সেই বন্ধু ইন্দিরা গান্ধীর পক্ষ থেকে “বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা এক জন ভারতের কংগ্রেস সভানেত্রী সােনিয়া গান্ধী। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের অকৃত্রিম তৃ ই গান্ধীর অবিস্মরণীয় অবদানের কথা স্মরণ করতেই হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলার মত্র বিশ্বমােড়ল যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বিপক্ষে গিয়ে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে হর্ভূত হয়েছিলেন। আমাদের দুঃসময়ে তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে অভয় দিয়েছিলেন। দীর্ঘ = মস মুক্তিযােদ্ধা ও শরণার্থীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছিলেন।