চার ইমাম-এর আদর্শ জীবন ব্যবস্থা

মহান আল্লাহপাকের অগণিত শােকর আদায় করছি, যিনি এক অদ্বিতীয়, এ কোন শরীক নেই, যিনি আকাশ মণ্ডল ও ভূমণ্ডলে যা কিছু আছে সবকিছুর, পালনকর্তা, রিযিকদাতা। দরূদ ও সালাম প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ =, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবাগণের প্রতি। ব্রাসূল (সাঃ)-এর ইন্তেকালের পর এবং ওহীর দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর আতের মাসায়েল ও দ্বীন সম্পর্কিত বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের পরে বায়ে কেরামই ছিলেন প্রাণ কেন্দ্র। এ বিষয়ে ঐসকল ছাহাবীর অভিমত ও মর্শ গৃহীত হত যারা ছিলেন ইলম ও জ্ঞানের জগতে প্রসিদ্ধ ও গ্রহণযােগ্য। ২াহাবায়ে কেরামের মধ্যে তারাই শরয়ী মাসায়েলের ব্যাপারে গ্রহণযােগ্য। চত হতেন, যারা কোরআন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানী ছিলেন। আর যারা রাসূল -এর নিকট থেকে কোরআন শিখেছেন এবং এর মর্মার্থ বুঝেছেন এবং ই ও অরহিত আয়াত সম্বন্ধে অবগত ছিলেন, তাঁরাই কুররা নামে ভূষিত হন। কাধিটি আলেম ও গায়ের আলেমকে পার্থক্য করে দিত। সে সময় যারা = প্রদান করতেন তাদের সংখ্যা প্রায় একশত ত্রিশ ছিল। এঁদের মধ্যে ইলেন পুরুষ এবং কিছু ছিলেন মহিলা সাহাবী। এদের মধ্যে সাতজনের s ছিল অধিক পরিমাণে। তারা হচ্ছেন, ১. হযরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) কত আলী (রা.) ৩. হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রা.) ৪. হযরত আশা (রা.) ৫. হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা.) ৬. হযরত আব্দুল্লাহ বিন .) ৭. হযরত ছাবেত (রা.)। এঁদের ফতােয়া এত অধিক ছিল যে, যদি হল একত্র করা হয় তাহলে বিরাট কিতাবে পরিণত হয়ে যাবে। আর ফতােয়ার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় পর্যায়ে তেরজন ছাহাবী ছিলেন। এরা হচ্ছেন ব্রত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) ২. হযরত উম্মে সালামা (রা.) ৩. হযরত = ব্রা.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) ৫. হযরত আবু হােরায়রা ২. হযরত উসমান (রা.) ৭. হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর (রা.) ৮. হযরত